দু’টি কবিতা

কাচের শার্সি ভিজে যায় তবু বৃষ্টিতে / পাতা নীরবতা কথা ফোটায়নি ফুলগুলি।… উষ্ণতম দিন হোক বা বেসামাল বৃষ্টি, এ শহর জানে রডোডেনড্রন ফোটাতে। কবিতায় ধরলেন নন্দিনী সঞ্চারী।
দোলের কবিতাগুচ্ছ: গত জীবনের লেখা

বসন্ত সমাগত। দোলপূর্ণিমার চাঁদ উজ্জ্বল। বাতাসে ফাগের তীব্র ঘ্রাণ। কবি লিখলেন, ‘শহরের অলি গলি আনাচে কানাচে বসন্ত লুটায়’…
গ্রন্থ: কবিতা

সংসারের মুখে এখন মাসের প্রথম সপ্তাহ। জলে তার অদৃশ্য ধস্তাধস্তির শব্দ হচ্ছে। তৃতীয় সপ্তাহের পর যখন জলে আর কোনও আন্দোলন থাকে না, একটি মৃতের গন্ধ আমাদের আত্মায়, সংসারে ভেসে আসে… গদ্য কবিতা লিখছেন অমিতরূপ চক্রবর্তী।
বলা যায়

এলানো দুপুরগুলো রাখা থাকে নোঙরবিহীন।
গাছে গাছে এলোমেলো শীত ফুটে থাকে!
বড় বেশি মিঠে লাগে
কাকভেজা বিডিও অফিস।
স্যাঁতস্যাঁতে দিনের আখ্যান অনুপ ঘোষালের কলমে।
পারিষদ দলে: কবিতা

বিমর্ষ রাজা! অশ্বত্থামা হতঃ ইতি গজ– চাঙানো অর্ধসত্য রাজসান্নিধ্যে কানে কানে। মিথ্যার পাহাড় চূড়ায় বসে ভবিতব্য-অজ্ঞান রাজা নিজস্ব নিয়মে প্রত্যেকদিন ক্ষয়প্রাপ্ত জরৎকারু হোন।
দু’টি কবিতা

এ এক অস্থির সময়। এ এক বিষণ্ণ বেলা। কবি অজিত বাইরির কলমে।
জোছনা হাওয়া (কবিতা)

দম ফাটান হাসির গুঁতোয়
ছিঁড়ল ফিতে নতুন জুতোয়,
পড়ল যে টান ঘুড়ির সুতোয়
হাসতে গিয়ে পাগল হলাম।
বলে দাও (কবিতা)

আমি আসছি রিনি, সাড়ে পাঁচশো জন্মের
এবড়োখেবড়ো রাস্তা পেরিয়ে তোমার দেখা পেয়েছি।