তুমি আছ প্রেমে ও প্লাবনে

মাটিতে বসানো জালা, বুক ভরে আছে ঠান্ডা জলে… এই ছিল যাঁর প্রেমের তৃপ্ত, পূর্ণ চিত্রকল্প, সেই কবি, শঙ্খ ঘোষের প্রেমের কবিতা ফিরে পড়লেন নন্দিনী সেনগুপ্ত।
কবিতা: স্পর্শাতীত

আমাদের অন্ধকার বিস্মৃতির তল থেকে/খানিক ইশারা আসে, বুদবুদ আসে।
প্রত্যেক মুহূর্তে তুমি কবি

প্রয়াত হলেন শঙ্খ ঘোষ। কবি, গদ্যকার, অধ্যাপক, চিন্তক এবং চিরঋজু এক সচেতন নাগরিক। বাংলা সাহিত্য এবং কবিতার জগতকে ধূলিমলিন ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন করে এক দুরূহ সময়ে তিনি পা দিলেন অনন্তলোকে। তাঁকে নিয়ে লিখছেন এ যুগের নবীন কবি অভিরূপ মুখোপাধ্যায়।
কবিতাগুচ্ছ: চৌকাঠ

যেন অসীম অনন্ত …/ভেসে আসে একটা মন্দ্রস্বর
কবিতা: শেষ মহীরুহ

‘তাদের জন্য ফের কবিতাকে ভরো গাছে গাছে! এ পৃথিবী কবিতার, সবুজের…’ অগ্রজ কবির মতো গাছের কাছে আশ্রয় নিতে চান এই প্রজন্মের কবি। লিখছেন রূপক বর্ধন রায়।
কবিতা: মধুপত্রী

বৃশ্চিকচিহ্ন দাগা এ মলাট/ ধাতব গরুড়পাখি, সে-ও ওড়ে… রাতের অন্ধকারে অনিয়ন্ত্রিত গোপন আবেগের কালি তুলে আনলেন সৌমনা দাশগুপ্ত।
কবিতা: সহবাস

এসো গন্ধ ছুঁয়ে থাকি। তোমার চিবুকে সংরক্ষিত উত্তাপ।… প্রেমের উষ্ণ অনুভব সৈকত ঘোষের কলমে।
দু’টি কবিতা

সময় বলে কিছু হয় না। আসলে একটা অদৃশ্য নদী কিছুটা পথ পেরিয়ে পেছনে ফিরে দেখে
কচুরিপানার ডালে বসে অন্যমনস্ক তিনটে কাক। বা সাতটা আটটা দশটা… একাকিত্বের বোধ যখন বয়ে আনে মৃত্যুচেতনা, শূন্যতা, সেই ছবি আঁকলেন অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।