কবিতা: অন্ধকারকে থামতে বলো

অন্ধকার হ্রদকে বলো / মিছিমিছি-ই সে নিরঙ্কুশ শূন্যতার কথা বলছে… এক আঁধার সময়ে আঁধারের আখ্যান শোনালেন সৌগত চট্টোপাধ্যায়।
দু’টি কবিতা

রঙিন বাতিঘর শুঁয়োপোকার মতো, / মফসসল থেকে ছুট্টে আসে বাদুড়; / ছাপ্পান্ন ইঞ্চির ছাতি, ছত্রাকের প্রাচীর মৌনস্থবির…
বুক ঠেলে উঠে আসা হতাশ্বাস আর বিশ্বাসভঙ্গের যন্ত্রণা রোনক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতায়।
কবিতা: পঞ্চশীল

গাথা, বিস্মরণ, খেয়া, গ্রহণ ও দাহ — পাঁচটি কবিতার একত্র সহাবস্থান ‘পঞ্চশীল’ নামে। ছোট ছোট টুকরো মুহূর্তের মতো কবিতার উপলখণ্ড সাজিয়েছেন মহুয়া সেনগুপ্ত।
আমাদের কবিতা, ওদের কবিতা: ১

একই সময়ে দাঁড়িয়ে, একই সময়খণ্ডে বসবাস করে, দু’জন কবি হয়ে উঠতে পারেন দুরকম– একজন মাটির মতো সরল, আর একজন লুপ্ত ভাষায় লেখা শিলালিপির মতো দুর্বোধ্য। যেমন নির্মল হালদার এবং সদ্যপ্রয়াত গৌতম বসু। … কবিতার কথা, কবির কলমে। সুবোধ সরকার।
কবিতা: মশলাচরিত

জীবনের নানা রং, নানা স্বাদ, নানা রূপ। তাই তো কথায় বলে জীবনের মশলানামা! স্পাইসেস অফ লাইফ। মশলা নিয়ে ভাবনাচিন্তা ছন্দে বাঁধলেন শ্রীদর্শিনী চক্রবর্তী।
দু’টি কবিতা

শিউলির রঙে পিছুটান কথা বলে, / সাড়ে তিন হাত বদলে ফেলেছে রূপ… উদয়ন গোস্বামীর কবিতায় আলো-আঁধারির রূপ।
কবিতা: পরবাসী রাত

সে রাতে বৃষ্টি ছিল, মেঘ বুকে, শরীরে আকাশ / কবিতাই জানে শুধু, অভিমানী কত পরবাস… রাতের আঁধারে জমাট বেঁধে পাথর হয়ে থাকা কথা শুনলেন রূপক বর্ধন রায়।
কবিতা: আষাঢ়

অকেজো যান আবহমান খামার / নিরীহ স্নান ঝড়ে ও নির্ঝরে… আষাঢ়ের ধেয়ানে ডুবে থেকে অঝোর কবিতা লিখলেন সুমন ঘোষ।