কবিতা: ফাঁদ ও নষ্টনীড়

এঁটো চাঁদ ফাঁস নিলো দেবদারু গাছের শাখায়/হলুদ আলোর মোড় ফিরে আর দু’পা হাঁটলেই/ভাঙা সাঁকো, চোরাবালি, ফেলে আসা স্মৃতিদের ভ্রূণ।
আমাদের কবিতা, ওদের কবিতা: ৩

মেক্সিকোতে একটুকরো উত্তরবঙ্গ খুঁজে পেয়েছিলেন কলকাতার কবি। এক নদীর ধারে, গভীর রাতে, পাতার খসখস শব্দের সঙ্গে মিশে গিয়ে পদ্যের মায়াশরীর রচনা করেছিলেন। সুবোধ সরকারের কলাম।
কবিতা: দাহ

অতএব চিতাকাঠ, অতএব ডোমের প্রলাপ /
সমস্ত শিশুর রন্ধ্রে ধীরে ধীরে ঢুকে যায়… মৃত্যুচেতনার গভীরে ঢুকে ছাই ওড়াতে ওড়াতে এক অন্য়তর সত্যের সন্ধান করেন কবি। তমোঘ্ন মুখোপাধ্যায়ের কলমে…
কবিতা: কুহুর পুস্তকে

অপার্থিব মায়াশরীরে একলা ঘরবাড়ি পড়ে থাকে শূন্য শববাহীকার মতো। কবি লিখে চলেন – শরীরে বাগানে হোলিখেলা / আম্রকুঞ্জে রোদ… তবু বিষাদ আর চেনা বাস অচেনা লাগে। অভিরূপ মুখোপাধ্য়ায়ের কবিতা।
কবিতা: একটি প্রেমের কষ্ট

তোমার শরীরে ঐশ্বর্যের বিচিত্র প্রকাশ / সুকোমল আবরণে পেলব রেখেছ তুমি / এমন আদর্শবাদ তোমাকে আবর্তন করে… বিষাদ ও যন্ত্রণার ধূপছায়া প্রান্তরে একাকী নারীর কথা লিখলেন মনোরঞ্জন নস্কর।
দু’টি কবিতা

লুপ্ত কড়ি-বরগা বাড়ি / হলুদ কৃশ দলিল / কুয়োর নিচে কঠিন ব্যাধি / প্রাচীন আধুলিতে… আঁধারচর্যার কাব্যভাষা সুমন ঘোষের মায়ালেখনীতে।
সংক্ষিপ্ত কবিতাগুচ্ছ

জানা যাবে না/ কটা অক্ষয়বটের ফল/ পকেটে রাখা আছে… অরিঞ্জয় বিশ্বাসের কবিতা।
কবিতা: পরিযায়ী মাতৃদিবসে ছেলেটি

গুমটির আগুন থেকে ধোঁয়া ওঠে উত্তরের মাঠে / দিগন্তে পদচারণার অক্ষর, সে গুনে গেঁথে রাখে… পরিযায়ী শ্রমিকের ছেলেটি নিজে নিজে বড় হতে হতে বুঝে নেয় তার মাতৃদিবসের স্বরূপ। ঝিলম ত্রিবেদীর কবিতা।