পান্না হল লাল…

পান্নালাল ভট্টাচার্য। শ্যামাসঙ্গীতের জগতে এক কিংবদন্তী প্রতিম। তাঁর কণ্ঠে যেন এসে বসতেন দেবী কালিকা স্বয়ং। আজও শক্তি অর্চনা অসম্পূর্ণ তাঁর গান ছাড়া। লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
‘পথের দাবী’ ও রবীন্দ্র-শরৎ পত্রালাপ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করে ‘পথের দাবী’ উপন্য়াস লিখলেন এবং তা বিপুল জনপ্রিয়তা পেল, তখন ব্রিটিশ সরকার তা বাজেয়াপ্ত করল। হতাশ, দুঃখিত শরৎবাবু প্রতিবাদের আশায় চিঠি লিখলেন রবীন্দ্রনাথকে। কিন্তু আশাপূরণ হল না। কেন? খোঁজ নিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
নায়িকার আগে ছিলেন মানবতাবাদী

একই অঙ্গে এত রূপ বোধহয় একেই বলে। একাধারে গায়িকা, নৃত্যশিল্পী এবং নায়িকা। আর সবার উপরে এক প্রকৃত মানবতাবাদী মরমী মানুষ। রুমা গুহঠাকুরতার তুলনা তিনি নিজেই। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
সঙ্গীতময় শরৎচন্দ্র

শরৎচন্দ্র অমরকথাশিল্পী। কলমের দুনিয়ায় তাঁর চলাচলের খবর আমরা সকলেই অল্পবিস্তর রাখি। কিন্তু সঙ্গীতের দুনিয়াতেও যে তাঁর ছিল অবাধ গতি, সে খোঁজ রাখে কয়জনা? শরৎবাবুর সঙ্গীতপ্রীতি, তাঁর দরাজ গানের গলা, তাঁর বাঁশির হাত, এসব নিয়ে লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
বেলুড়মঠে দুর্গোৎসবের ইতি-কথা

বেলুড় মঠের দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছিল স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যুর ঠিক এক বছর আগে। মাথার উপর পেয়েছিলেন মা সারদার আশীর্বাদ। কিন্তু কোন ভাবনা থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন স্বামীজি?
খেলার টিকিট ব্ল্যাক! দু’টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছিল পনেরো টাকায়

১৯১১ সালের ২৯ জুলাই। শিবদাস ভাদুড়ির নেতৃত্বে এগারোজন বঙ্গসন্তান খালি পায়ে মাঠে নেমেছিল ব্রিটিশ শাসকের বুটের বিরুদ্ধে, তাদের কবল থেকে বল ছিনিয়ে আনতে। ঘটেছিল এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা। জয়ী হয়েছিল বাঙালির দল মোহনবাগান। আজকের দিনে ফিরে দেখা সেই দিনটিকে…
৪৬-এর দাঙ্গায় নিজে গান বেঁধে নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে গাইতেন!

আজ তাঁর চল্লিশতম প্রয়াণ দিবস। আর আজও বাঙালি আকণ্ঠ নিমজ্জিত উত্তমে। কিন্তু শুধু কি রুপোলি পর্দায় সীমিত ছিল তাঁর ক্যারিশমা? গান, কবিতা, খেলাধুলো কোথায় না নিজেকে মেলে দিয়েছিলেন তিনি! খোঁজ দিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।…
ইংরাজি গানে আন্তরিক ঘৃণা থেকে পাশ্চাত্য সুরারোপের পথিকৃৎ

সারাজীবনে নিরবচ্ছিন্ন শান্তি বা স্বস্তির মুহূর্ত ক’খানি পেয়েছেন, তা হাতে গুণে বলা যাবে। স্ত্রীয়ের অকালপ্রয়াণ, উনিশবার বদলি, ছোট ছোট ছেলেমেয়ে নিয়ে সংসারের ধাক্কা সবকিছু সত্ত্বেও সৃষ্টির সুধাধারা থামতে দেননি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়। …