অনুপম সুরে

মন দিয়ে সবটা শুনে যে কম্পোজিশন করলেন সুরকার, সেরকম সুরগঠন এর আগে বাংলা গানে সেভাবে হয়নিই বলা চলে। সার্থকভাবে প্রয়োগ করলেন ‘ডিমিনিশিং কর্ড সিস্টেম।’ অদ্ভুত সুরচলন! বিস্মৃত সুরকারকে নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
ঠকার মহানন্দ!

ঠকে যাওয়া যে কতভাবে আমাদের আনন্দ দেয়, তা খেয়াল হয় না। ঠকে যাওয়া মানে তো এক অর্থে বোকা বনে যাওয়া। সেই বোকা হওয়া অনেকক্ষেত্রেই সুন্দরের জন্ম দেয়। প্রাপ্তিযোগ ঘটায়। … লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
গোবর গোহ: সবল বাঙালির বিশ্বজয়

মল্লচর্চার ঐতিহ্যশালী পরিবারে জন্মেছিলেন যতীন্দ্রচরণ গুহ। কিন্তু এ নাম স্থায়ী হল না। গোবর গোহ নামেই বিশ্বজয় করলেন কুস্তির মারপ্যাঁচে। সম্প্রতি পেরিয়ে গেল তাঁর ১২৮তম জন্মবার্ষিকী। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
বাংলা আধুনিক গানে লতা

যখন তাঁর উত্থান, সেই ১৯৪০-এর দশকে হিন্দি ছবির জগতে চলছে বাঙালির রমরমা। অভিনেতা, অভিনেত্রী, পরিচালক, প্রযোজক, সংগীত পরিচালক, গায়ক, গায়িকা― সর্বত্র বাঙালির প্রাধান্য ও নেতৃত্ব… লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
গিরিশ রচনায় বিনোদিনী : বিস্মিত অনুভব

গিরিশচন্দ্র-র নাট্যস্বপ্ন সাফল্য পাওয়ার নেপথ্যে বিনোদিনী দাসীর অবদান ছিল সীমাহীন। গিরিশচন্দ্রের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক যে ছিল গুরু-শিষ্যর মতো, তা সর্বজনবিদিত। এহেন দুজনের অভিমানের তার কোথায় গিয়ে বেধেছিল, খুঁজলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
শ্রীরামকৃষ্ণের অন্তিম গান

সুরের পথে যখনই রামকৃষ্ণদেব কিছু বলতে চেয়েছেন, তা কিন্তু তাঁর কথার মতো সহজ ভঙ্গিতে ঘটেনি। যদি তাঁর সারাজীবনের সঙ্গীত-সরণী দিয়ে চলি, দেখা যাবে অহরহ যেসব গান তিনি গাইছেন বা শুনছেন, তার প্রত্যেকটি গভীর অন্তরদর্শনের বার্তা দিচ্ছে। তাঁর গাওয়া শেষ গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
তিনটি গানে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এক বড় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বাংলা গান। দেশাত্মবোধ ও স্বাধীনতার উন্মাদনা প্রচারে বাংলা গানের চেয়ে বড় হাতিয়ার তখন সাধারণ মানুষের কাছে আর কিছু ছিল না। এমনই তিনটি গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
‘আমাকে চেষ্টা করে কাঁদতে হবে না’

গীতা দত্ত। হিন্দি ও বাংলা গানের জগতে এক চিরস্মরণীয় নাম। কণ্ঠমাধুর্যে যিনি অনায়াসে জায়গা করে নিয়েছিলেন কোকিলকণ্ঠী লতা মঙ্গেশকরের ঠিক পাশে। অথচ জীবন তাঁকে কেবলই ঠেলে দিল উজানস্রোতে। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।