অটিজম মানেই জড়-বুদ্ধি নয়

অটিজম ব্যাপারে সবচেয়ে বড় শিক্ষা নিতে হবে এবং আত্মস্থ করতে হবে অটিস্টিক শিশুর মা-বাবাকে। তাঁরা যদি মেনে নিতে না পারেন যে তাঁর বাচ্চা “অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার”-এর মধ্যে কোথাও পড়ছে, তা হলে সেই শিশুর বেড়ে ওঠায় সমস্যা হতে পারে। প্রথমেই অভিভাবককে এ কথা বুঝতে হবে যে অন্য যে কোনও শিশুর মতোই সে জীবনযাপন করতে পারে।
বোধ

অটিজম – এই প্রতিবন্ধকতাটি সারাবিশ্বে বিজ্ঞানসম্মত গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে অন্য প্রতিবন্ধকতার তুলনায় অনেক পরে এবং বলা বাহুল্য পশ্চিমবঙ্গে তথা ভারতবর্ষে আরও অনেক দেরীতে। বর্তমানে সরকারী ভাবে স্বীকৃতি পেলেও সঠিক পরিচালনের জন্য বিজ্ঞানসম্মত পরিকাঠামো প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।