আলপনা: এক আলঙ্কারিক অন্বেষণ

‘আলপনা’ সম্পর্কে এভাবে আমরা প্রায় অনেকেই একটি নস্টালজিক ভাবাবেগ দ্বারা চালিত হই। আলপনা নিয়ে এই যে বিশেষ ধ্যান-ধারণা সাধারণভাবে পোষণ করি, বস্তুতপক্ষে তাকে কিন্তু সর্বাংশে সঠিক বলা চলে না। আলপনার বিবর্তন খুঁজলেন সুধীরঞ্জন মুখোপাধ্যায়।
আন্তর্জাতিক শিক্ষাভাবনার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

কলাভবনের জন্ম বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার একবছর আগে। আর সঙ্গীতভবনের প্রতিষ্ঠা বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অন্তত পনেরো বছর পরে। অথচ এই দুই বিষয়, অর্থাৎ ছবি, ভাস্কর্যচর্চা, কারুশিল্প এবং সঙ্গীত যা নিয়ে কলাভবন ও সঙ্গীতভবনের কারবার, চর্চা, তার সঙ্গে শান্তিনিকেতনের যোগ একেবারে শুরুর দিন থেকে। লিখছেন প্রণবরঞ্জন রায়।
অবনীন্দ্রনাথ : সার্ধশতবর্ষে ফিরে দেখা

চলতি বছরে যাঁর সার্ধশতবর্ষ তাঁকে নিছক চিত্রশিল্পীর গণ্ডিতে বেঁধে রাখা একরকম অসম্ভব। শিল্পের বিভিন্ন শাখায় তাঁর অনায়াস গতায়াত। কখনও কলমে, কখনও তুলিতে। তাঁর কাজ ফিরে দেখলেন সুশোভন অধিকারী।
শিল্পী পিনাকী বড়ুয়া : এক অসমাপ্ত দীপশিখা

পিনাকী বড়ুয়া ছিলেন প্রচারবিমুখ অন্তরালপ্রিয়। একান্তে নিজের শিল্পীত দুনিয়ার মগ্নতায় ভেসে ডুবে কাটিয়ে দিলেন জীবন। তাঁর মৃত্যুতে শিল্পজগতের যে ক্ষতি হল, তার পরিমাপ করা প্রায় অসম্ভব। লিখছেন সুশোভন অধিকারী।
যামিনী রায়ের ছবি : কিছু ভাবনা

একদা তাঁর ছবিকে কেন্দ্র করে জনতার যে আগ্রহ বা ক্রেজ তৈরি হয়েছিল… পপ্যুলারিটির সেই আবর্তকে যামিনী রায় আর অতিক্রম করতে চাননি বা পারেননি।
সার্ধশতবর্ষে অবনীন্দ্রনাথ: ফিরে দেখা

ভারতীয় শিল্পে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান কেবল প্রথিতযশা চিত্রকর হিসেবে নয়, ভারতীয় শিল্পের আধুনিক দিকটি তাঁর দিকনির্দেশে চিহ্নিত৷ তাঁর জন্ম সার্ধশতবর্ষে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য।…
ঘরে বাইরে- আঠেরো থেকে বিশ শতকের শিল্প

খাঁটি দেশি শিল্পীরা, বেশিরভাগই বাঙালি, তাদের কাজের দুটি বৈশিষ্ট্য। রিয়ালিজম। রাজনৈতিক ও সামাজিক তথ্যের উপস্থাপনা। গোবর্ধন আশ , অতুল বোস , ললিতমোহন সেন, হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার, সুশীল সেনের নাম উল্লেখযোগ্য। জলরং ও তেলরঙে করা প্রায় ফটোগ্রাফিক চেহারা। পাশ্চাত্যের প্রভাব স্পষ্ট, কিন্তু স্বদেশিয়ানার মজাও প্রচুর।