লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২২– যা শিখেছ ভুলে যাও

প্রেসিডেন্সি কলেজে অর্থনীতির ছাত্রী হয়ে এসে সদ্য আঠারোয় পা মেয়েটির সামনে খুলে গেল নতুন দিগন্ত। দিকপাল অধ্যাপকেরা, নতুন বন্ধুরা আলো জ্বালিয়ে দিল একটি একটি করে। কিন্তু বাড়িতে যে অন্ধকার… তারপর? লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
বইয়ের কথা: অবিরাম জ্বর— নিরন্তর বহমান জীবনের জয়গান

সাম্প্রতিককালের বৃহত্তম সাহিত্য পুরস্কার ‘জেসিবি অ্যাওয়ার্ডস’ ভারতীয় ভাষার অজস্র বইয়ের মধ্য থেকে দশটি বইকে বেছে নিয়েছিল তাদের লং লিস্ট ঘোষণায়। মূল বাংলা থেকে অরুণাভ সিনহার অনুবাদে অশোক মুখোপাধ্যায়ের ‘অবিরাম জ্বরের রূপকথা’ উপন্যাসটি— ‘Ballad of intermittent fever’, এই নামে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিল।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২১– চক্রব্যূহ

উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম স্থান, কাগজে কাগজে ছবি, সাক্ষাৎকার। প্রেসিডেন্সিতে ভর্তির ছাড়পত্র। বদলে গেল দুনিয়া। তবু পিতৃতন্ত্রের শেকল পায়ে জড়ানোই রইল। সেই কাহিনিই লিখেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২০– পরীক্ষা পারাবার

মধ্যবিত্ত নিস্তরঙ্গ জীবনে দোলা লাগত ছেলেমেয়ের পরীক্ষা এলে। তার ওপর সন্তান যদি প্রথম স্থানের দাবিদার হয়, তাহলে তো কথাই নেই। সে এক অন্য দুনিয়া। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৯– গরমের ছুটি

গরমের ছুটিতে স্কুলপড়ুয়া মেয়ে দুই দাদার সঙ্গে চলল বাবার কর্মস্থলে ছুটি কাটাতে। সে এক অন্য দুনিয়া। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৮– নির্বাসন

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটিকে আচমকা একদিন চলে যেতে হয় স্কুলের হস্টেলে। বাবা বদলি হন রৌরকেল্লায়, সঙ্গী হন মা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৭- (আমাদের) ডাক্তার ডাকুন

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, দুই দাদার ডাক্তারি পড়া আর সেই সুযোগে ডাক্তারি বই ঘেঁটে দেখার সুযোগের গল্প। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৬- খাটের তলার পৃথিবী

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, ক্ষীরোদ ঘোষের বাজার, আর সেখানকার পথবাসীদের জীবনযাপনের কথা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।