রবি ঠাকুরের চাঁদের পাহাড়টা হবে?

ডিজিটাল লাইব্রেরি নামটার সঙ্গে যাঁরা পরিচিত নন, তাঁদের বোঝার সুবিধার জন্য বলা যেতে পারে, এ আসলে এক বাইনারি পুস্তকালয়। বই-ম্যাগাজিন-জার্নাল-খবরের কাগজ এখানে সঞ্চিত থাকে তাদের ডিজিটাল অবতারে। … লিখছেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
অভাবের নবাব

প্রিয় শব্দ কিংবা লাইন তো থাকবে বইয়ের পাতায়। প্রতিবাদ গর্জে উঠতে পারে হাতে উঁচিয়ে রাখা প্ল্যাকার্ডে। সব ছেড়ে তা টিশার্টে কেন? বাংলা গ্রাফিক টিশার্টের দুনিয়ায় উঁকি দিলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
যে পাতার রং হলুদ

বই। যতই ই-বুক, কিন্ডল, অডিও বুক আসুক না কেন, হাতে ধরে বই পড়ার রোম্যান্সকে টেক্কা দিতে সব্বাই ফেল। আর সে বই যদি হয় পুরনো, হলুদ পাতা, পাতলা হয়ে যাওয়া সেলাইয়ের? লিখলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
মেগার পরে মেঘ জমেছে

মেগাবাইট-এর দুনিয়া আগে আমাদের চমকিত করত! কিন্তু সে সব তো এখন ধূসর অতীত! গিগাবাইট পেরিয়ে টেরাবাইট, তাকেও ছাড়িয়ে প্যারাবাইট… তারপর আরও আরও। লিখলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
বেজে ওঠা অক্ষরমালা

বই পড়বার জিনিস। অন্তত তাই তো জেনে এসেছি আমরা। কিন্তু একুশ শতকে এসে পালাবদল। বই হয়ে গেল শোনবার জিনিস। চলতে চলতে, রাঁধতে রাঁধতে, যে কোনও সময় নিজস্ব ডিভাইসটি অন করে বই পড়া শুনুন সুমধুর কণ্ঠে! অডিওবুক নিয়ে লিখছেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
ফেলে আসা ফ্লপিদিন

ফ্লপি! ফেলে আসা কম্পিউটার যুগের একটি খণ্ড যার অস্তিত্ব আজ নিশ্চিহ্ন হলেও রয়ে গেছে একটুখানি, ওয়ার্ড পাওয়ারপয়েন্টের ‘সেভ’ বোতামে! ফেলে আসা ফ্লপিদিন অম্লানকুসুম চক্রবর্তীর কলমে।
মিথ্যের জয় হউক

সত্যি বলবেন না মিথ্যে? প্রশ্নটা পড়েই সমস্বরে সকলে বলে উঠবেন, সত্যি… আবার কী? কিন্তু সত্যিই কি তাই? রোজকার জীবনে শতকরা কত ভাগ সত্যি বলি বা শুনি আমরা? হিসেব করে দেখেছেন কখনও? অঙ্ক কষলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
এই রইল লিঙ্ক (রম্যরচনা)

কোকন ২০২০’ নামে এক সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত আলোচনাচক্রে ভাষণ দিতে গিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল সম্প্রতি জানিয়ে দিলেন, ভারতবর্ষে সাইবার অপরাধের সংখ্যা বেড়েছে পাঁচশো শতাংশ। কেন এমন হচ্ছে? বোঝালেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।