কবিতা: অলোকরঞ্জনের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য

“ততদিনে সূর্য আরও বয়স্ক শীতল হয় যদি? যদি আরও পাড় ভাঙে? যদি আরও আরও বিমানবাহিনী ফেলে যায় বোমা কলোনিশিবিরে?” – সদ্যপ্রয়াত কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন তাঁর পুত্রসম এ কালের কবি হিন্দোল ভট্টাচার্য।
অলোকরঞ্জনের ঈশ্বর: দ্বন্দ্বে, বিশ্বাসে, কবিতায়

কবিতামাত্রই, সৃষ্টিমাত্রই যে দৈবপ্রেরিত মুহূর্ত অনুসারী, এ সত্যে অলোকরঞ্জন আজীবন কতখানি স্থিতধী থেকেছেন, তা প্রশ্ন করে উত্তর পাওয়ার অবকাশ আজ আর নেই। লিখছেন অবন্তিকা পাল।
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত: স্বাতন্ত্র্য ও ঔজ্জ্বল্যে হীরকখণ্ডের মতো তাঁর কবিতা

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত। এক বিরল প্রতিভা। বঙ্গসাহিত্য ও কবিতার জগতে এক চিরস্মরণীয় অনন্য নাম। সম্প্রতি প্রয়াত হলেন জার্মানির হাইডেলবার্গ শহরে। তাঁর কাব্যচর্চায় এ কালের আর এক বিশিষ্ট সাহিত্যিক সৈয়দ কওসর জামাল।
অলোকরঞ্জনের প্রচ্ছদ-কাহিনি: এবার চলো বিপ্রতীপে

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের ‘এবার চলো বিপ্রতীপে’ কাব্যগ্রন্থের প্রচ্ছদের শিল্প নির্দেশনার গুরুদায়িত্ব পড়েছিল লেখকের কাঁধে। তিনি তখন ওই প্রকাশনায় কর্মরত। কী ভাবে তৈরি হল সেই প্রচ্ছদ… গল্প শোনালেন নির্মলেন্দু মণ্ডল।
দুর্জয় আশরাফুল ইসলামের দুটি কবিতা

আমি যারে ঈর্ষা করি তার নাম অলোকরঞ্জন / তিনি বুদ্ধপূর্ণিমার রাতে বেরিয়ে পড়েন / আর নিরীশ্বর পৃথিবীতে কাব্যি করেন।