পডকাস্ট: দুটি কবিতা | অবন্তিকা পাল

জটাপড়া চুল বেয়ে পুবের বারান্দা থেকে/ নেমে আসে মেঘের নিষাদ/
শুদ্ধ কোমলে আর দ্বিধা দ্বন্দ্বে গৃহহীন/
বুকে যদি পুষে রাখতে হয়… কবির গলায় আখরমালার পডকাস্ট শুনতে ক্লিক করুন
হাওয়ারা যেভাবে আসে, হাওয়ারা যেভাবে যায়

সমীরণের একলা জীবনে হঠাৎ ঢুকে পড়ে আমের বোলের গন্ধমাখা সেই মেয়েটি। তরুণী। লাল শাড়ি পরা। কিন্তু শুধুই কি সে? লিখছেন অবন্তিকা পাল।
অলোকরঞ্জনের ঈশ্বর: দ্বন্দ্বে, বিশ্বাসে, কবিতায়

কবিতামাত্রই, সৃষ্টিমাত্রই যে দৈবপ্রেরিত মুহূর্ত অনুসারী, এ সত্যে অলোকরঞ্জন আজীবন কতখানি স্থিতধী থেকেছেন, তা প্রশ্ন করে উত্তর পাওয়ার অবকাশ আজ আর নেই। লিখছেন অবন্তিকা পাল।
মল্লিকা সেনগুপ্তের ‘সীতায়ন’ – ফিরে দেখা

১৯৯৬ সালে প্রকাশিত হয়েছিল মল্লিকা সেনগুপ্তের উপন্যাস ‘সীতায়ন।’ মহাকাব্যের আখ্যানে কেন্দ্রীয় নারীচরিত্রের সর্বস্তরীয় অবমাননার দিকটি দুঃসাহসিক ভাবে তুলে এনেছিলেন মল্লিকা। তাকে দাঁড় করিয়েছিলেন সমসাময়িক প্রেক্ষিতে। প্রায় পঁচিশ বছর আগেকার এই উপন্যাস আজও কেন একই ভাবে সমসাময়িক, প্রাসঙ্গিক?
যত দূরেই যাই (শেষ পর্ব) (বড়গল্প)

দ্যুতিদীপা অসংখ্য মানুষের মুখ দেখতে থাকে। লিফ্টম্যানের তিতিবিরক্ত মুখ, চড়া লিপস্টিক পরা রিসেপশনিস্টের ভাবলেশহীন মুখ, এবং অগণিত নিকটজনেদের উদ্বিগ্ন, সন্ত্রস্ত মুখ। অসুখ, অর্থব্যয়, বিচ্ছেদের ভারে ক্লিষ্ট মানুষেরা অধীর অপেক্ষায় বসে থাকে এইখানে, এই লাউঞ্জে।…
যত দূরেই যাই (প্রথম পর্ব) (বড়গল্প)

বিশ্বের যাবতীয় মুগ্ধতার ঘোর নিমেষে ভেঙে দিতেই বোধ হয় মোবাইল ফোনের জন্ম হয়েছিল। বিতনুর ফোনে গায়ত্রীর ফোন আসে। ডাক্তারখানা থেকে নিরাপদে ফ্ল্যাটে ফেরার পৌঁছসংবাদ। চকিতে সেলফোন হাতে নিয়ে বারান্দায় বেরিয়ে যায় দ্যুতিদীপা।…