চলি বলি রংতুলি: হরিণ এবং পাতালপ্রবেশ

Choukhori

এবার স্কেচের খাতা আর রং তুলি নিয়ে দেবাশীষ দেব পাড়ি জমালেন কুমায়ুন হিমালয়ের পথে পথে। বিনসর আর মুন্সিয়ারি হয়ে এসে পৌঁছলেন চৌখোরি। তারপর হিম হিম ভীমতাল, সাততাল আর নৌকুচিয়াতালের পথে।

চলি বলি রংতুলি: কুমায়ুন পর্ব

Kumaon Himalaya

এবার স্কেচের খাতা আর রং তুলি নিয়ে দেবাশীষ দেব পাড়ি জমালেন কুমায়ুন হিমালয়ের পথে পথে। ফার্স্ট স্টপ বিনসর। তারপর মুন্সিয়ারির আলিতে গলিতে।

প্রেম যোশির দালানে মোটা রুটি, অহলদারার ন্যাড়া ছাদে বছরশেষের পার্টি

বিনসরের গাইড কিংবা অহলদারার কেয়ারটেকার দম্পতি… ফেলে আসা ভ্রমণপথে এঁরাই হয়ে থেকেছেন স্মৃতির ফসিল। এঁদের হাতের খাবার, যত্নআত্তি, গিটারের সুর, এই বন্দিজীবনেও ফিরিয়ে দেয় পর্বতভ্রমণের অলস মায়া।…

চাম্বাকৈলাস মণিমহেশ (শেষ পর্ব)

bridge over the stream

এগোতে থাকি গৌরিকুণ্ডের দিকে। বাঁ দিকের পাহাড়ে এক পথরেখা দেখতে পাই, সোজা উঠে গেছে পাহাড়ের মাথায়। ও পথেও যাওয়া যায় গৌরিকুণ্ড। তবে মানুষের মতো দু’পায়ে ভর দিয়ে নয়, শাখামৃগের মতো চার হাতপায়ে ভর করে। তাই ওই চড়াইপথের নাম বান্দরঘাটি।

চাম্বাকৈলাস মণিমহেশ (পর্ব ১)

chamba kailash trekking

রেলগাড়িতে হিমাচল ভ্রমণের সিংদরজা পাঠানকোট। সেখান থেকে বাসে চাম্বা শহর। দূরত্ব ১২০ কিমি। সময় লাগে ঘণ্টা পাঁচেক। বাস ছাড়ার কিছুক্ষণ পর থেকেই রাস্তা ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী। পথের ধারের গাছপালা বর্ষার জলে স্নান করে ঝকঝকে সবুজ। অনতিউচ্চ টিলাগুলো যেন ঘন সবুজ রঙের বাহারি চাদর মুড়ি দিয়ে উবু হয়ে বসে রয়েছে। অনেক নিচ থেকে উঠে আসা পাইন, ফার, দেবদারুর পাতা আলতো ছোঁয়া দিয়ে যায় বাসের জানালায়।…

কার্তিকস্বামী – এক অলৌকিক বারান্দা

কার্তিকস্বামী মন্দির

বাঙালির সেরা উৎসব দুর্গাপুজো। এ পুজোতে যে মূর্তিকে সামনে রেখে আমরা উৎসবে মুখর হয়ে উঠি,তার মধ্যমণি অবশ্যই সিংহবাহিনী দুর্গা এবং পদতলে বিক্ষত পরাজিত অসুর। এই মূল মূর্তি ডানদিকে ও বাঁদিকে আরও দুটি করে দেবতার অবস্থান। এরা প্রত্যেকেই স্ব স্ব মহিমায় আবির্ভূত/আবির্ভূতা হন, এবং বর্তমানে প্রায় দূর্গাপূজার ব্যপ্তিতেই এঁদের পূজা-উৎসব চলে। ব্যতিক্রম কেবল কার্তিকঠাকুর। কিছু কিছু […]