স্মৃতিচারণ: অন্ধকারের আলো

অমনি বলেছিলাম, ‘আপনিই কি সেই সুজন দাশগুপ্ত, যিনি একেন সেনের বন্ধু, মানে বাপি? আপনি জানেন, আপনার বই জোগাড় করতে গিয়ে আমার জুতোর শুকতলা ক্ষয়ে গেছে?
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: শেষ পর্ব – পৃথিবীর শেষ স্টেশন

যে মারাঠী যুবক যুগ্ম ভাবে পুরস্কারের প্রস্তাবনা করেছিল, তার বিচার সম্পূর্ণ কবিতা নির্ভর ছিলনা, এই রকমই আমার সন্দেহ। কবিতা টা অবশ্য মন্দ হয়নি। পরে আমার প্রথম কবিতার বই চন্দন গাছ এ অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। জানলাম ছেলেটি আই আই টি বম্বে থেকে ফিজিক্স এ এম এস সি ও পরিবেশ বিজ্ঞানে এম টেক করছিল। বাড়ি, মহারাষ্ট্রের জলগাঁও জেলায়। বড় হয়েছে বিহারের দ্বারভাঙ্গায়।পিএচ ডির কাজ অসমাপ্ত রেখে আই এ এস ইন্টার ভিউতে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে এসেছে। অনিতা অগ্নিহোত্রীর কলাম। আজ শেষ পর্ব।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ৩ – স্কুলের রাস্তা

ক্লাস থ্রি-তে উঠে স্কুল ম্যাগাজিনে কবিতা জমা দিতে গেলাম। ভাগ্যিস সঙ্গে ক্লাসের এক বন্ধু ছিল। ক্লাসটিচার ভুরু কুচকে বললেন, তোমার নিজের লেখা? না, মা-বাবা লিখে দিয়েছেন? আমার কান লাল হয়ে উঠেছে। এমন অপমানজনক প্রশ্ন কেউ করতে পারে আমাকে? বন্ধু বলল, না দিদিমণি, ওর খাতা আছে, ও কবিতা লেখে। … শৈশবের কলকাতা ফিরে দেখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
অলোকরঞ্জনের প্রচ্ছদ-কাহিনি: এবার চলো বিপ্রতীপে

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের ‘এবার চলো বিপ্রতীপে’ কাব্যগ্রন্থের প্রচ্ছদের শিল্প নির্দেশনার গুরুদায়িত্ব পড়েছিল লেখকের কাঁধে। তিনি তখন ওই প্রকাশনায় কর্মরত। কী ভাবে তৈরি হল সেই প্রচ্ছদ… গল্প শোনালেন নির্মলেন্দু মণ্ডল।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১ – সম্পাদকের পোস্টকার্ড

দক্ষিণ কলকাতায় নানা বাসা বদল করতে করতে, কর্নফিল্ড রোড, চন্দ্রমণ্ডল লেন, অনিল রায় রোড ঘুরে বাবা-মা যখন হাজরা রোডের তিনতলার বাসায় এসে পৌঁছলেন, তখন কি জানি, এই বাড়িই হবে আমাদের আগামী দু’দশকের ঠিকানা? — লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
বরুণবাবু ঠিক করেছিলেন শারদীয়া বর্তমান হবে নিটোল পারিবারিক পত্রিকা

পুজো সংখ্যার কাজ একদম ক্যালেন্ডারের পাতা ধরে হত। জানুয়ারি মাসেই পুজোর মিটিং হয়ে যেত। কিন্তু সম্পূর্ণ পত্রিকার পরিকল্পনা কী হবে, তার সবটা তখন ঠিক হত না। প্রথমেই ঠিক হত উপন্যাস কারা লিখবেন। আশাপূর্ণা দেবী, মহাশ্বেতা দেবী, প্রফুল্ল রায়ের উপন্যাস বাঁধা থাকত।
আনন্দের উৎসব, সুখাদ্যের উৎসব

পুজো এল। শিউলির গন্ধের সঙ্গে মিশে গিয়ে স্মৃতির ভাঁড়ারের তালা খুলে বেরিয়ে এল লুচিভাজার সুঘ্রাণ, আলোচালের খিচুড়ি ফোটার সৌরভ, ভাপা ইলিশের আঁশটে মৌতাত! জমিয়ে খেলেন ও খাওয়ালেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথ ও অতুলপ্রসাদ

২০ অক্টোবর অতুলপ্রসাদ সেনের জন্মদিনে পীতম সেনগুপ্ত লিখলেন কবির কলমে তাঁর অনুজপ্রতিম এই সখাটির কথা।