ফেব্রাইল কনভালসন- জ্বরের খিঁচুনি

febrile convulsion

ডেবরা হাসপাতালের দালানে উপস্থিত হলো জনা পনেরোর উদবিগ্ন ছোট স্রোত। বছর দেড়েকের শিশু। খিঁচুনির দমকায় কেঁপে কেঁপে উঠছে ছোট্ট শরীরটা। ঠোঁটের কোন থেকে ফেনা গড়িয়ে ভিজেছে মায়ের কোল। তিন চার জন মিলে জোর করে হাত-পাগুলো ধরে রাখার চেষ্টা করছে।

সাইক্লোন বা বন্যার পর পানীয় জল পাবেন কী ভাবে?

flood

বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, সরকারী দপ্তর প্লাস্টিকের বোতল বা প্যাকেটে করে জল দেন। জল খাওয়ার পর সেই বোতল বা প্যাকেটের স্থান হয় পুকুরে-নদীতে। পরিবেশ দূষিত হয়। অথচ কম খরচের বিকল্প রয়েছে।

আহা উত্তাপ কত সুন্দর তুই থার্মোমিটারে মাপলে

history of thermometer

থার্মোমিটারের আধুনিক রূপ হালের কথা কিন্তু থার্মোমিটার ব্যবহারের মূলনীতি বহুদিন ধরেই প্রচলিত। হেরন বা হিরো অফ আলেক্সান্দ্রিয়া (১০-৭০ খ্রিষ্টাব্দ) গ্রিসের বিখ্যাত গণিতবিদ ও স্থপতি ছিলেন। তাপের পরিবর্তনে বাতাসের সংকোচন-প্রসারণের ঘটনা তিনি লিপিবদ্ধ করেন।

মনের অসুখে ওষুধ খান, ডাক্তারকে বলে তবেই বন্ধ করুন

medicines

বাচ্চাটি ওষুধ খেয়ে ভালই ছিলো, কিন্তু কয়েকটা মাস ভালো থাকার পরে যথারীতি বাবা-মা এর মনে হয়েছে, “ভালোই তো আছে, ওষুধ বন্ধ করেই দেখা যাক “… সুতরাং বাচ্চার আবার relapse হয়েছে… অগত্যা বেশ কিছু মাস পরে আবার চেম্বারে হাজির!!

“ওমিক্রন” সম্বন্ধে যা যা জানলাম

about omicron variant

খুব বেশি ছড়াচ্ছে মানেই যে খুব খারাপ হচ্ছে তা নয়। দেখা যাচ্ছে অল্প সর্দি কাশি গা ম্যাজম্যাজ ইত্যাদি হয়ে ব্যাপারটা মিটে যাচ্ছে। অর্থাৎ মনে করা হচ্ছে,ভাইরাস নিজেকে এমনভাবে বদলেছে যাতে ধারকের ক্ষতি কম হয়।

রোসেনহ্যানের পরীক্ষা

David Rosenhan

১৯৭৩ সালের জানুয়ারি মাসে সায়েন্সে প্রকাশিত হল নয় পাতার এক পেপার। লেখক হলেন স্ট্যান্ডফোড ইউনিভার্সটির আইন ও সাইকলোজি বিভাগের প্রফেসর ডেভিড রোসেনহ্যান (David Rosenhan)। এই পেপার তৎকালীন মানসিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে অনেকটা উল্কাপাতের মতই আছড়ে পড়ল যেন।

উইলিয়াম ব্রুক ও’শনেসি: এক বিস্মৃত প্রতিভা (পর্ব ১)

William Brooke O'Shaughnessy intravenous therapy

এডিনবরা থেকে সদ্য পাস করে বেরনো এক উজ্জ্বল মেডিক্যাল গ্র্যাজুয়েট। মাত্র ২২ বছর বয়স তখন। ১৮০৯ সালে ইয়ারল্যান্ডের লিমেরিকে জন্ম। এরপরে স্নাতক হন ডাবলিনের বিখ্যাত ট্রিনিটি কলেজ থেকে।

রাগ যখন রোগ

intermittent explosive disorder anger

এখানেই অনুত্তমা বললেন, ‘ইন্টারমিটেন্ট এক্সপ্লোসিভ ডিসওর্ডার'(IED)-এর কথা| যেখানে ‘রাগ’ অবশ্যই একটা ‘রোগ’|