চলি বলি রংতুলি: বাইকে চেপে গুমড়ো পাহাড়

Chittaranjan

বন্ধুর বদলির চাকরিসূত্রে লেখক এলেন চিত্তরঞ্জনে। আর সেখান থেকে বাইকে চেপে ঝাড়খণ্ডের পাহাড়-জঙ্গলের পেটের ভেতর। সঙ্গে রইল একমেবাদ্বিতীয়ম সঙ্গী, স্কেচের খাতাখানা।

চলি বলি রংতুলি: হরিণ এবং পাতালপ্রবেশ

Choukhori

এবার স্কেচের খাতা আর রং তুলি নিয়ে দেবাশীষ দেব পাড়ি জমালেন কুমায়ুন হিমালয়ের পথে পথে। বিনসর আর মুন্সিয়ারি হয়ে এসে পৌঁছলেন চৌখোরি। তারপর হিম হিম ভীমতাল, সাততাল আর নৌকুচিয়াতালের পথে।

চলি বলি রংতুলি: কুমায়ুন পর্ব

Kumaon Himalaya

এবার স্কেচের খাতা আর রং তুলি নিয়ে দেবাশীষ দেব পাড়ি জমালেন কুমায়ুন হিমালয়ের পথে পথে। ফার্স্ট স্টপ বিনসর। তারপর মুন্সিয়ারির আলিতে গলিতে।

চলিবলি রং তুলি: পচাপানি গ্রাম আর ভুঁইফোড় কবিরাজ

Bhalopahar

আদিবাসী এলাকার হাটে দিশি মদের ঠেক অবশ্যই একটা বড়ো আকর্ষণ, ঢাউস সমস্ত মাটির কলসি আর জেরিক্যান ভর্তি হাড়িয়া নিয়ে সার দিয়ে বসেছে মেয়েরা। ঠিক যেন ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’ ছবির দৃশ্য। দেখে এলেন দেবাশীষ দেব। …

চলি বলি রংতুলি: ভালো পাহাড়, মাঘের বৃষ্টি আর বান্দোয়ানি গামছা!

Galudi

সাদা দাড়িগোঁফ আর খাটো ধুতির ওপর সোয়েটার পরা কমলদা ‘জয় বাবা বৃক্ষনাথ’ বলে একটা বড়সড় হাঁক ছেড়ে আমাদের ওয়েলকাম  জানালেন। হাতে চামড়ার বেল্টে বাঁধা কালো কুচকুচে ল্যাব্রাডর। এখানে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা ভালোই। খোলামেলা পরিবেশ। রান্নাঘরটিও অবাধ। ফুলের কেয়ারি করা বাগানের মাঝখানে খড়ের ছাউনি।…

চলি বলি রংতুলি: হায় গুরুদোংমার লেক

Lachen

স্কেচের খাতাটি বগলদাবা করে বেরিয়ে পড়া পাহাড়ি পথে। ঘুরে ঘুরে জীবন দেখা আর তাকেই ফুটিয়ে তোলা রং তুলিতে। দেবাশীষ দেবের কলামে এবার সিকিম ঘুরে ফেরার পালা।

চলি বলি রংতুলি: ময়ূর পাহাড়ে সূর্যাস্ত কিংবা মিষ্টি গুলগুলা

sketches by debasis deb

আরও কিছুটা পথ এগোতেই দেখি পাগড়ি মাথায় কাঁচাপাকা দাড়িওলা একজন সুঠাম চেহারার লোক এগিয়ে আসছে। কাঁধে ফেলা তরোয়াল গোছের একটা জিনিস, যার আবার দুটো ফলা। লোকটাকে দাঁড় করিয়ে জেনে নিলাম একে দাউড়ি বলে এবং মহাশয়ের নাম পাহাড়ি সিং। জঙ্গলে জঙ্গলে গিয়ে গাছের ডাল কেটে বেড়ায়। নামটা বেশ মানানসই বলতে হবে। চট করে এর একটা স্কেচ না করলেই নয়!

চলি বলি রং তুলি: অযোধ্যা পাহাড় ও লুড়কুর চুল দাড়ি

Illustrations by Debasis Deb পাহাড়ের মাথায় গ্রাম

অযোধ্যা পাহাড়ের মাথায় পৌঁছতে হলে পুরুলিয়া শহর থেকে সরাসরি বাস সার্ভিস আছে। আমি একা যাব, তাই সেটাই সুবিধের। আগে জয়চন্ডী পাহাড় ঘুরে রঘুনাথপুর থেকে মিনিবাসে চেপে ঘণ্টা দু’য়েক পর এলাম পুরুলিয়া সদরে। ততক্ষণে সন্ধ্যা হয়ে গেছে, ফলে রাতটা এখানেই  থেকে গেলাম একটা চলনসই গোছের হোটেলে। বাস ডিপোটা উল্টোদিকেই। পরদিন সাতসকালে উঠে হাজির হয়ে গেলাম।