কবিতা: প্রতিবাদ

হেমন্তের সন্ধে কেমন ঝুপ করে নেমে আসছে শহরের কাঁধে/ আর পুরনো পাড়ার দিকে কিছু ক্লান্ত ল্যাম্পপোস্ট/ হেঁটে বেড়াচ্ছে একা একা
…সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নতুন কবিতা
কবিতা: রাধাচূড়া গাছ

বসন্ত চলে যাওয়া, রোদে পোড়া ক্লান্ত শহরেরংচটা পার্কবেঞ্চ একা বসে থাকে বন্ধ গ্যারেজ পেরিয়ে হেঁটে যায় বিস্মৃত ছায়া ময়দান এলাকা চিরে চলে যায় ট্রামফাঁকা ট্রামের উদাসীনতা নিয়ে পড়াশোনা ছিল একদিন কোনও একদিনপড়াশোনা করতে করতেই আমরা বুঝেছিলাম -স্টুডিয়াস মেয়েদের চোখ থেকে চশমা খুলে নিলেতারা রাধাচূড়া গাছ হয়ে যায় বৈশাখ দুপুরের নির্জন অস্থিরতায় সূর্যের চুম্বনে রাস্তার পিচ গলে যায় দূরের অদৃশ্য কারখানা থেকে […]
কবিতা: গুণিনবাবা

বনবিবিরও কোনও ভরসা নেই আজকাল/তাঁর পুজো করে গিয়েও বাঘের খপ্পরে পড়েছে অনেকে -/বলছিল মন্টুদা , সুন্দরবনে ভগবানও থাকেনা
স্টিভি ওয়ান্ডার কলকাতায় আসবেন না

বছরের শেষ দিনের এলানো রোদের বারান্দায় দাঁড়িয়ে মনে হয়, বছর এক জেদি, তার-কেটে যাওয়া প্রেমিকা, যে একবার গেলে আর ফিরে আসে না কখনও। পার্ক স্ট্রিটের ঝলমলে রাস্তায়, ভিড়ে দাঁড়িয়ে দেখতে পাই, বহুদূরে স্কাইলাইন পেরিয়ে ধীরে ধীরে হেঁটে চলে যাচ্ছে ভুবন সোমের ছায়া…
এক অনন্ত ১৪ কিলোমিটার ও জামলো মাকদাম

জামলো মাকদাম| এক দাম| এক লাখ| এক লাখ — সরকারি ক্ষতিপূরণ| বছর বারোর সেই বেঘোরে মারা পড়া পরিযায়ী শিশুশ্রমিককে নিয়ে লিখলেন সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়।