আসল গোয়েন্দা, আসল গুপ্তচর

Espionage

ওই যে দেখেন না, খবরের কাগজে লেখা হয়, ‘বিশেষ তথ্যসূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ ওই কুখ্যাত দুষ্কৃতিকে গ্রেফতার করে।’ ওই ‘বিশ্বস্ত সূত্র’ আসলে আর কেউ নয়, একজন গোপন খবর সরবরাহকারী বা ইনফর্মার! ‘খবরি’দের হাঁড়ির খবর সুপ্রিয় চৌধুরীর কলমে।

লোকালয়ে দক্ষিণ রায়

Tiger in Suderban

জানা গেল ঘণ্টাখানেক আগেই নাকি পিছনদিকের খাল সাঁতরে তিনি ঢুকেছিলেন গ্রামে। ওদিকটায় এখনও জাল লাগানোর কাজ শুরু হয়নি। লোকজন বেজায় হল্লাহাটি শুরু করেছে। দক্ষিণ রায়ের কথা লিখছেন সুপ্রিয় চৌধুরী।

নিশিকুটুম্ব কথা

thieves of Kolkata thief Calcutta Samyantak Chatterjee illustration

তস্করবৃত্তি পেশা অতি প্রাচীন। তবে কালেকালে তার বিবর্তন হার মানাবে ডারউইনের তত্ত্বকেও। এককালের সিঁধেল চোর থেকে আজকের অ্যাকাউন্ট হ্যাকার — যাত্রাপথে চুপিচুপি কান পাতলেন সুপ্রিয় চৌধুরী।

না-মানুষী গোয়েন্দা গল্প

Sniffer dogs

কুকুর কেবল ঘরোয়া সাদাসিধে পোষ্য নয়, সে রীতিমতো পেশাদার গোয়েন্দা হয়ে উঠতেও পারে। ওঠেও। প্রতিটি পুলিশ ও গোয়েন্দা দফতরের স্নিফার ডগ স্কোয়াডের সদস্যেরা হন জাঁদরেল সারমেয়ের দল। তাঁদের নিয়েই লিখলেন সুপ্রিয় চৌধুরী।

সেকুলার কেক আর যিশুদিনের গপ্পো

Bow Barracks

মাঝেমাঝে অবাক হয়ে ভাবি এই এক অদ্ভুত জিনিস — কেক। আক্ষরিক অর্থেই যাকে বলে — সেকুলার। ডেভিড নাহুম, মিসেস সালদানহা, স্টিফেন ফার্নান্ডেজ, আলি ভাই, রোশন সিং নেগি, চঞ্চল বড়ুয়া, শিউলাল জয়সওয়াল, হিন্দু, মুসলিম, ক্রিশ্চান, বৌদ্ধ, শিখ, ইহুদি, বাংলা, হিন্দি, উর্দু, ইংরিজি, গুরুমুখী… সব যেখানে মিলেমিশে একাকার, আমার এই বেজায় ভালবাসা আর অহংকারের শহর কলকাতায়! লিখছেন সুপ্রিয় চৌধুরী।

শোণিতমন্ত্র (শেষ পর্ব)

illustration by Chiranjit Samanta

শহরজুড়ে বেশ কয়েকটি অন্নসত্র, জলসত্রও খুলেছে হারাধন অতি সম্প্রতি। সরোবরের ধারে কালীমন্দিরটি সংস্কার করেছে। নিজের বাসস্থান সংলগ্ন পল্লিটির নামকরণ করেছে বাবার নামে- মনোহর পুকুর। ঢং ঢং ভেসে আসা কাঁসর ঘণ্টার শব্দ। সন্ধ্যারতি শুরু হয়েছে কালীঘাট মন্দিরে। 

শোণিতমন্ত্র (পর্ব ২৯)

illustration by Chiranjit Samanta

শেষবারের মতো মরণ কামড় দিতে তৈরি বিশে বাগদি আর তার কয়েকজন বিশ্বস্ত স্যাঙাত। বাকি সবাই বলি হয়েছে কোম্পানির পাইক লেঠেল আর ফৌজদারদের হাতে। মারা গিয়েছে বিশের ডানহাত মেঘাও। এ বার?

শোণিতমন্ত্র (পর্ব ২৮)

illustration by Chiranjit Samanta

যে দুশমন ডরপোকের মত দূর থেকে লড়ে, তার সঙ্গে লাঠি চলবে না। তুই গিয়ে আমাদের তীর ধনুক জোড়া আর বন্দুকগুলো নিয়ে আয়। সঙ্গে টোটা ভর্তি একটা বাক্স। আমাদের মেঘাকে মেরেছে ওরা। মরতে যদি হয়ই তবে একটার বদলে একশটা লাশ ফেলেই মরতে হবে ঠিক?