‘অন্দর সে চিলে নিকলকে উড় জায়েঙ্গে’: ‘অল দ্যাট ব্রিদস’, একটি আলোচনা

চিল বলতে কালো চিল, এবং তার সঙ্গে কিছু স্পটেড হকসহ অন্যান্য অনেক শিকারী পাখি, যাদের ‘নন-ভেজ বার্ড’-এর আওতায় ফেলে চিকিৎসায় সাহায্য করে না প্রথাগত বার্ড হসপিটালগুলি। অক্লান্ত পরিশ্রমে কুড়ি বছর ধরে প্রায় কুড়ি হাজার অসুস্থ চিল বাঁচানো, আঘাত সারিয়ে আবার আকাশে পাঠানো– “যা, জি লে আপনি জিন্দেগি”। চিলকে খাবার দিলে দোয়া করবে ওদের ঈশ্বর, ‘সওয়াব’ মিলবে, তারপর সেই চিল মনের সব কষ্ট খেয়ে নেবে–‘দিককত খা জায়েগা’।
রিভিউ: রাজা রবি বর্মা: দুজন পরিচালক, দুটি ছবি

যেহেতু দুটি ছবিই একজন চিত্রশিল্পীর জীবন ও কর্মের সঙ্গে যুক্ত, তাই দুটি ছবিতেই রঙের অজস্র বাহার, দৃষ্টিসুখের ছড়াছড়ি। ক্যানভাসের পাশাপাশি জীবন জুড়েও রং, ছবির গোটা পরদাটাই রঙে ভরপুর– যেন সেলুলয়েডে তুলি (ক্যামেরা) দিয়ে ছবি আঁকা হয়েছে। রাজা রবি বর্মা ভারতীয় চিত্রকলাকে বরাবরের মতো বদলে দিয়েছিলেন…
মূল ফিল্ম রিভিউটি হিন্দি ভাষার উল্লেখযোগ্য সমালোচক ড: বিজয় শর্মার লেখা, বাংলায় অনুবাদ করেছেন অমৃতা বেরা…
আবার কাঞ্চনজঙ্ঘা: মেঘ মুলুকে সাত সুলুক

শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় এত ভালো অভিনেতা, প্রেশার সিচুয়েশন এত অনায়াসে হ্যান্ডল করতে পারেন যে সুমিত্রর ভূমিকায় তিনি এই ছায়াছবির সেরা পাওনা হয়ে রইলেন। স্বতঃস্ফূর্ত চরিত্রায়ণে তাঁকে সঙ্গত করলেন অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়।
মেয়েরা বুঝি আজীবন ভোগের জোগানদার?

প্রতি বছর বচ্ছরকার এই দিনটায় এ প্রশ্নটা বুড়বুড়ি কাটে মনে। কবে মেয়েরা ভোগের ঊর্ধ্বে উঠে যোগে যোগ দেবে? কবে অভিনেতা, পরিচালক, যাত্রী, পুরোহিত, পাইলট, গাড়ির চালকের আগে ‘মহিলা’ শব্দটি আর বসবে না? সমস্ত সংস্কার ভেঙে মুক্ত জীবনের প্রতীক্ষার অবসান কবে হবে ‘শবরী’দের? আরও আছে। ঋতুস্রাব নিয়ে অকারণ ট্যাবু ভাঙার প্রতীক্ষা। ছেলের বদলে একটা মেয়ে হোক– এই কামনা নিয়ে মায়ের সন্তান কামনার প্রতীক্ষা। কনে যে পণের মতোই পণ্য নয়, সেই অনুভূতির প্রতীক্ষা। মাঝরাতেও কবে মেয়েরা নির্ভয়ে রাস্তা দিয়ে হাঁটবে, তার প্রতীক্ষা। এরকম বহু প্রতীক্ষা বছরভর নানা অনুষ্ঠানে, ঘরে-বাইরে আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে। কিন্তু প্রতীক্ষার অবসান হয় কই?
পরজীবীর গন্ধবিচার – প্যারাসাইট (গিসেংচুং)

খেতাবের ঝুলি ভরে গেছে। ঝুলিতে কান চলচ্চিত্র উৎসবের সর্বোচ্চ পুরস্কার তো ছিলই, নতুন যোগ হয়েছে অস্কার। তাও একটা নয় চার চারটে। শ্রেষ্ঠ স্বকীয় চিত্রনাট্য, শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ পরিচালক এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র — এই চারটে বিভাগে অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড-প্রাপক এই সিনেমা।