ভিডিও: সাক্ষাৎকার মেঘদূত রায়চৌধুরী

মেঘদূত ঝকঝকে যুবক। বিদেশ থেকে ম্যানেজমেন্ট পড়ে ফিরে যোগ দিয়েছেন কোম্পানির ডিরেক্টর পদে। একঝাঁক নতুন আইডিয়া নিয়ে আসছেন বাবা-কাকার গড়ে তোলা সংস্থায়। তাঁর যাত্রাপথের গল্প শুনব রূপা মজুমদারের সঙ্গে এই সাক্ষাৎকারে।
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ৫

বিধান রায় তখন স্বরাজ পার্টির একজন কর্তা। তাঁর ডাকে বাবারা গেলেন। সেসময় স্বরাজ পার্টির ছাপাখানা ছিল ফরোয়ার্ড প্রেস। বিধান রায় তার দেখভাল করতেন। ঠিকানাটা হচ্ছে ৩২ আপার সার্কুলার রোড, যেটা এখন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রোড। ওখান থেকেই ১৯২৩ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের সম্পাদনায় ‘ফরোয়ার্ড’ পত্রিকা প্রথম বেরিয়েছিল এবং ১৯২৫ সালে চিত্তরঞ্জন মারা যাবার পর ওই পত্রিকার ভার পেয়েছিলেন নেতাজি। তারপরে ক্রমশ হাত ঘুরে-ঘুরে সেটা স্বরাজ পার্টির হাতে যায়।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ৪

প্রোডাকশনে কম্প্রোমাইজ নয়, সময়ে কম্প্রোমাইজ নয়। সরস্বতী প্রেসের সুনামটা কেন? বিভিন্ন প্রেসে কথার খেলাপ হত ভীষণ বেশি। আজকে দেবে বলে আজকে দিত না। দু-দিন বাদে দেবে বলে দু-দিন বাদে দিত না। বাবার নীতিটাই ছিল⎯ না-খেয়ে হোক, রাত জেগে হোক, যদি কথা দিয়ে থাকি সেটা রাখব। সেই সময় সবাই সরস্বতী প্রেসকে কাজটা দিতে চাইত। কারণ ঠিক-ঠিক সময়ে সে কাজটা ডেলিভারি করত।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ৩

এই গোপীনাথ সাহা ১৯২৪ সালের ১২ জানুয়ারি চৌরঙ্গী অঞ্চলে কলকাতার অত্যাচারী পুলিশ কমিশনার চার্লস টেগার্টকে হত্যা করতে গিয়ে ভুলবশত আর্নস্ট ডে সাহেবকে গুলি করেন। গ্রেফতারের পর তিনি আত্মপক্ষ সমর্থন করতে অস্বীকার করেন এবং টেগার্ট হত্যাই তাঁর উদ্দেশ্য ছিল বলে স্বীকার করে নেন। বিচারে তাঁর ফাঁসির আদেশ হয়। সেসময় পুলিশ এসে ওই মেসবাড়ি রেড করে। বাবার লেখা একটা বই আছে ‘যথা নিযুক্তোহস্মি’, তাতে তিনি মেসে পুলিশের রেডের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, পুলিশ চলে যাবার পর তিনি গোপীনাথ সাহার একটা সুটকেস খুঁজে পান। তাতে লেখা ছিল⎯ আমি আমার রক্ত দিয়ে দেশকে স্বাধীন করব।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ১

বরিশাল তুঙ্গে আছে ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় থেকে। ১৯০৬ সালে বরিশালে কংগ্রেসের প্রাদেশিক সভা হয়েছিল। সেই সময়ে অরবিন্দ ঘোষ, বারীন্দ্রকুমার ঘোষ সবাই বরিশালে গিয়েছিলেন এবং তাঁরা অশ্বিনীকুমার দত্তের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তখন অশ্বিনীকুমার দত্ত তাঁদেরকে আলাপ করিয়ে দেন সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় বলে একজনের সঙ্গে। পরবর্তীকালে তাঁর নাম হয়েছিল প্রজ্ঞানানন্দ সরস্বতী।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
অরণ্যপুরুষ (কথোপকথনে বুদ্ধদেব গুহ)

আজ তাঁর জন্মদিন। সারাটা জীবন চূড়ান্ত শহুরে ব্য়স্ততায় পেশাগত জীবন কাটিয়েও তিনি আজীবন অরণ্যচারী। তাঁর কলমে জীবনের সবুজ ঘাম-রক্ত-ক্লেদ। তিনি, বুদ্ধদেব গুহ। জন্মদিনে তাঁকে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য।
এই সংখ্যার আলাপচারিতা: সবিতেন্দ্রনাথ রায়ের মুখোমুখি বিভাস রায়চৌধুরী

ওই বাড়িতে আমি প্রথম বিভূতিভূষণকে দেখি। নামী সাহিত্যিকদের নিত্য যাওয়া-আসা ছিল ওই বাড়িতে। কাকিমার কাছে পড়তে গিয়ে আমি যেন এক স্বপ্নের জগতের স্পর্শ পেতাম।
‘রুদ্ধদ্বারে একা ভাবি তাঁদের যদি ফেরানো যায়’… আলাপে শ্রীকানাইলাল

শ্রীকানাইলাল তাঁর পিতৃদত্ত নাম। আর নিজে নিজের উপাধি দিয়েছেন সুরভূমি। কারণ তিনি সুরের সংগ্রাহক, সুরধুনি নিয়ে তাঁর কাজ। সামাজিক মাধ্যমে, ব্লগে, ইউটিউব চ্যানেলে তিনি শোনান পুরনো দিনের হারিয়ে যাওয়া বাংলা গান, সংগ্রহ করেন পুরনো রেকর্ড, গ্রামোফোন যন্ত্র… একান্ত আলাপে শ্রীমন্তী মুখোপাধ্যায়।