ঘরে ফেরার গান

বছরের এই সময়টা কলকাতা হাতছানি দিয়ে ডাকে আমাদের মতো “পরিযায়ী পাখিদের”। সেমেস্টারের পড়ানো চুকিয়ে, ফাইনাল গ্রেড জমা দিয়েই প্রায় দৌড়ে প্লেনে ওঠা নান্দীকারের নাট্যমেলা ধরার জন্যে! অ্যাকাডেমি-নন্দন চত্বরে চেনা মুখ “আরে, কবে এলে? চল একদিন বসা যাক।” … ঘরে ফেরার গানের সুরে ভাসলেন ডাঃ মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
আমার পার্ক স্ট্রিট, আমার শীতকাল

তাপমাত্রা কমবে আরও। শীত সন্ধ্যার আকাশে যেন মশারি টাঙানো। যেন চাঁদোয়া ঝোলানো পার্ক স্ট্রিটে। সবাই সবাইকে উপহার আর উষ্ণতা দেয়। পর্তুগিজ যুবক এসে গিটার বাজান হোচিমিন সরণিতে। টি-মোমো অর্ডার করেন কোরিয়ান দম্পতি। আরও কত কিছু হয়ে চলে শীতের কলকাতায় গোচরে-অগোচরে। বড়দিনের আমেজ গায়ে মাখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
চড়ুইভাতির উৎসের খোঁজে

আমাদের দেশে চড়ুইভাতি কবে শুরু হয়েছে তার কোনও ইতিহাস পাওয়া যায় না। পরম্পরা এবং পুরাণ থেকে কিছু তথ্য পাওয়া যায়, তবে সে সবের ঐতিহাসিক ভিত্তি বেশ দুর্বল। অনেকে মনে করেন, ইংরেজরা ভারতে আসার পর থেকে যথার্থ অর্থে পিকনিক বা বনভোজন শুরু হয়। আবার কেউ বা বলেন এ ফরাসিদের আবিষ্কার। পিকনিকের গোড়ার কথা জানতে ইতিহাসের পাতা উল্টোলেন শামিম আহমেদ।
প্রেমদিবসের আগে (গল্প)

ঠান্ডাটা যেন যেতেই চাচ্ছে না! ঠান্ডার নতুন নতুন খবরে ছেলে-বৌমা লাফিয়ে লাফিয়ে উঠছে। নিত্যি প্ল্যান ভাঁজছে, কোথায় যাওয়া যায় অন্তত দুটো দিনের জন্য! কোথায় গিয়ে মুঠোয় বরফ নিয়ে লুফোলুফি খেলা যায়! আর ওদের এই লাফালাফির সঙ্গে সঙ্গেই সুমিত্রার বুকের মধ্যে একটা বল লাফাতে থাকে! মানুষটা কী কষ্টটাই না পায় ঠান্ডায়! একটার ওপর আর একটা গরম জামা চড়িয়েও যেন সে দুর্বিপাক ঠেকানো যায় না!