আমার নৌকো

ক্লাস ওয়ানটা কেটে গেল গোটা লকডাউন জুড়েই। আর কিছুদিন পরেই ক্লাস টু হবে। আবার নতুন বইয়ের গন্ধ কবে পাওয়া যাবে কে জানে! অপেক্ষা করতে করতে আরণ্যক এঁকে ফেলল ছবি, লিখে ফেলল গপ্পো।
অজানার কৌতূহল, অচেনার তাড়াহুড়ো

অজানা আর অচেনা দুই বন্ধু। নৌকো করে তারা পাড়ি দিয়েছে এক আশ্চর্য সব-পেয়েছির দেশে। সে দেশার নাম সন্দেশ।
বুলবুলি (গল্প)

বুলবুলির খুব ইচ্ছে করে তার একটা পোষ্য থাক। কিন্তু মা আর ঠাম্মার জ্বালায় তার কি জো আছে? দু’জনেরই কড়া নিষেধ। তাই বুলবুলির মন ভালো করতে এল হারাধনদাদা। তারপর?
আমার মাটির বাড়ি

ছোট্ট তানিশা বাড়িতে বন্দি। তাই নদী আর পাহাড়ের ছবি এঁকেছে সে।
ফড়িং

গুহার খবর আর কেউ জানে না। নিজে নিজেই পাটকাঠির গোছাগুলোকে কখনও গুহা, কখনও দুর্গ এইসব নানা কিছু ভেবে নেয়। তারপর একটা পাটকাঠিকে তরোয়াল বানিয়ে খেলা করে। কিন্তু আবার কে যেন কথা বলে ওঠে, “বললে না তো, কাকে ডাকল?”
একটা ছোট্ট প্রশ্ন

ছবি এঁকেছে ছোট্ট নীরাজনা। হাবে ভাবে অবশ্য সে ছোট নয় একটুও। বয়সেই যা…। তাই শুধু ছবি না এঁকে, সঙ্গে ছড়াও লিখে দিয়েছে বাংলালাইভকে।
তারা, ঢেউ আর ছোট্ট রোহিনা

খোলস থেকে বেরল ছোট্ট প্রজাপতি রোহিনা। সূর্য তার দিকে তাকিয়ে একগাল হাসল। কিন্তু রোহিনার আনন্দ রইল কতক্ষণ? রোহিনা কি শেষমেশ আনন্দের খোঁজ পেল? ছোট্ট উৎসার গল্প বাংলালাইভের পাতায়।
সিংহ আর ইঁদুরের গল্প

পাঁচ বছরের যশোমিতা মায়ের কাছে গপ্পো শুনতে খুব ভালোবাসে। শুনে শুনে মনের মধ্যে কল্পনার সুতো দিয়ে জাল বুনে বুনে ছবি এঁকে ফেলে। সিংহ আর ইঁদুরের গপ্পে সে ইঁদুরকে একে ফেলেছে আর পাঠিয়ে দিয়েছে বাংলালাইভের দপ্তরে।