স্বপ্ন বেচার সওদাগর

আজকের বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার টাঙ্গাইলের সাঁকরাইল গ্রামে তাঁর জন্ম, ১৯০২ সালের ২৫ অক্টোবর। অর্থাৎ এ বছর তাঁর জন্মের একশো কুড়ি বছর পূর্ণ হল। স্বপনবুড়োকে নিয়ে বিশেষ ফিচার।
বিলের বাড়িতে একদিন

স্বামী বিবেকানন্দের জন্মসপ্তাহে বাংলালাইভের ছোট্ট বন্ধুদের জন্য রইল তাঁর ছেলেবেলার কথা।
জনাইয়ের রসগোল্লা

শীত পড়েছে বাংলায়। আর নতুন গুড়ও উঠেছে। পেটুক রসিকলাল কি আর থাকতে পারে? লিখেই ফেলেছে রসগোল্লা নিয়ে একখানা ছড়া।
গুরু: ছড়া

চাইলেই কি আর কাব্যি করা যায়? সে যতই তুমি গোমড়া মুখে একলা বসে কলম পিষে চল না কেন! মর্মে কাব্যি না থাকলে হাত দিয়ে বেরুবে কী? ছোটদের জন্য মজার ছড়া লিখলেন রসিকলাল তর্করত্ন!
বিলের দুরন্তপনা

বিলের দুরন্তপনার গল্প পড়ে মুগ্ধ দশ বছরের অনিমান! গেরুয়া পরা হাত গোটানো গম্ভীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ কিনা ছিলেন পাড়া-কাঁপানো দুষ্টু ছেলে? অবাক অনিমান সেই গল্পেই ছবি এঁকে ফেলল।
দীপাবলি

দীপাবলিতে বাজি পোড়াতে গিয়ে ছ্যাঁকা লেগেছিল তুষ্টুর। সেই থেকে দীপাবলি তার না-পসন্দ। এ বারে কোভিডের জন্য বাজি পোড়ানো এমনিতেও বারণ। তুষ্টুও সকলকে সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
আমার অন্য বাড়ি

বৈশাখ এখন বড় হয়ে গেছে। তার ছোটবেলায় সে একবার উড়োজাহাজে চড়ে মার্কিন মুলুকে বাস করতে গিয়েছিল মা-বাবার সঙ্গে। সে বাড়িটা, সে জায়গাটা তার ভারী মনে ধরেছিল। সে কথাই ছবিতে লেখায় ধরে রেখেছে বৈশাখ।
সেপ্টোপাস

ছোট্ট শাক্য বাড়ি বসে খুব গপ্পো শুনছে আর বই পড়ছে। আর তার কচি মনটি কল্পনার ডানায় ভর করে পাখা মেলছে আকাশে। হাতে রয়েছে রং পেনসিল। আর সাদা কাগজ! ব্যাস… খাতার পাতায় গপ্পের ছায়াটি দুলছে!