রাঢ়বাংলার বাঁকুড়ায় মনসা পুজোর একাল ও সেকাল

সর্পদেবী মনসার প্রাচীন শিলামূর্তিগুলি লক্ষ্য করলে দেখা যায়, জৈন তীর্থঙ্কর পার্শ্বনাথের শাসন যক্ষিণী পদ্মাবতী ও জৈন দেবী গৌরীর সঙ্গে তাঁর মিল আছে। আবার তীর্থঙ্কর পার্শ্বনাথের লাঞ্ছনচিহ্ন সাপ। জৈন ধর্মের সঙ্গে লোকায়ত ধর্মঠাকুর বা ধম্মঠাকুর ও লোকদেবী মনসা এখানে মিলেমিশে একাকার হয়ে উঠেছে। এটা সম্ভব হয়েছে, অধিকাংশ থানে মনসা বা ধর্মঠাকুরের কোনও মূর্তি না থাকার ফলে। উভয়ের প্রতীক হিসেবে বিভিন্ন মাপের পোড়ামাটির হাতি-ঘোড়ায় সিঁদুর ও চাঁদমালা পরিয়ে পুজো করা হয়।
লিখলেন ভজন দত্ত।
বাবার গল্প (পর্ব ৪)

হেমাঙ্গ বিশ্বাস। স্বয়ং এক ইতিহাস। অসমের ভূমিপুত্র এই কালজয়ী গায়ক-সুরকার-গীতিকার বাংলার মাটি থেকে তুলে আনতেন তাঁর মেলোডি, তাঁর গায়কী, তাঁর যাপন। তাঁকে নিয়ে কলম ধরলেন পুত্র মৈনাক বিশ্বাস।….
বাবার গল্প (পর্ব ৩)

আগুনঝরা সত্তরের দশক। একদিকে নকশালবাড়ি আন্দোলন, অন্যদিকে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ। দুই আবহে ফুটছে বাংলা। হেমাঙ্গ বিশ্বাস, সলিল চৌধুরী, অনিল আচার্য সকলে কাজ করছেন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। সেই উত্তাল সময়ের চালচিত্র মৈনাক বিশ্বাসের কলমে। …
বাবার গল্প (পর্ব ২)

দেশভাগ তাঁদের দু’জনকেই আলোড়িত করত। সেই সূত্র ধরেই এক অনাবিল অন্তরঙ্গতায় বাঁধা পড়েছিলেন দুই আদ্যন্ত বামপন্থী চিন্তক-শিল্পী, যা বজায় ছিল আমৃত্যু। হেমাঙ্গ বিশ্বাস-ঋত্বিক ঘটকের বন্ধুতার খুঁটিনাটি আজ মৈনাক বিশ্বাসের স্মৃতি থেকে…।