লকডাউনে সহজ খানা!

বড়োরা এই লকডাউনের মধ্যে জলখাবার বা বিকেলের নাস্তা স্কিপ করলেও ছোটরা যেন সেটা না করে। বড়োরা চা-বিস্কুট খেয়ে ক্ষান্ত দিলেও ছোটদের করে দেওয়া যাক এসব পুষ্টিকর আর মুখরোচক খাবার। বেচারাদের সেদ্ধভাত, খিচুড়ি-আলুভাজা, ডাল-ভাত-ডিমভাজা থাক দুপুরে। বিকেলে ওদের এমন বানিয়ে দাও না এক-আধদিন! …
আইঢাই: ‘হাড় ভাঙা বিশ্রাম’

দিনে বারো ঘণ্টা খেটে যার রোজগার খুব বেশি হলে মাসে তিরিশ থেকে পঁয়ত্রিশ, সে কী করে চালাবে? তার তো সবেতন ছুটি নয় এবং ওয়ার্ক ফ্রম হোম-এও তো ওর চলবে না। আমারই যেন মাথায় হাত।…
করোনার যুগে ভরোসার রান্না

এখন করোনার লকডাউন পিরিয়ডে আমাদের সহকারীরা কাছে নেই। তাঁদের বাড়িতে ঢুকতে দিলে বিপদ দু’পক্ষেরই। তাই এই দুর্যোগের দিনে আমাদের নিজেদের কাজ নিজেদেরই চালিয়ে নিতে হবে। এছাড়া মনে রাখতে হবে, এই সময় ‘রিসোরসেস আর লিমিটেড।’ কিন্তু তাই বলে আমাদের ক্রিয়েটিভিটি কিন্তু আনলিমিটেড! তাই বুঝেশুঝে খরচা করতে হবে সঞ্চিত জিনিসপত্র। আর যেহেতু সহকারীরা কাছে নেই তাই সবজি কাটার সময়, মশলা বাটার সময় যেন বেশি না হয়ে যায়। কারণ তাহলে কুকিং টাইম আবার ইটিং টাইমের চেয়ে অনেক বেশি হয়ে যাবে। গৃহিণীদের গলদঘর্ম অবস্থা হবে এবং সেটা পোষাবে না।