সিংহের ওপর মা দুর্গা!

Durgapujo

ছোট্ট দেবাদ্রির স্কুল বন্ধ। বাড়ি বসে দাদানের কাছে গল্প শোনা, বাবামের সঙ্গে তারা চেনা এই সবই এখন কাজ। মাঝে মাঝে দুষ্টুমিও হয় না যে, তা নয়। দেবাদ্রি বাংলালাইভের জন্য দুর্গা ঠাকুরের ছবি আর গল্প লিখে পাঠিয়ে দিয়েছে।

একটাই চিন্তা সপ্তমীর সকালে…

অতিমারী কেড়েছে স্বাভাবিক জীবন। কেউ জানে না, কবে কী হবে, বা আদৌ কিছু হবে কিনা। এর মধ্যেই আমফান, এর মধ্যেই পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুমিছিল, এর মধ্যেই হাথরস। তাও হইহই করে এসে গেল উৎসবের দিন। এ বার?

মাইনে (ছোটগল্প)

করোনা রোগের জেরে চলছে লকডাউন। কাজে যেতে হচ্ছে না অতসীকে। ঘরে বসে মাইনে তো পাচ্ছেই, ত্রাণের চাল ডাল আলুও জুটে যাচ্ছে। কিন্তু এত ঘরে বসে থাকাও তো বিরক্তিকর। ছেলে-ছেলের বৌয়ের গজগজ শোনা কি পোষায়? তাহলেঅতসী কী করে?

জনস্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক যুগ্মসঙ্কট এবং মোকাবিলার পথ – কথোপকথন

recession

করোনাভাইরাসের কবলে ধুঁকতে থাকা বিশ্ব-অর্থনীতি, দুনিয়াজোড়া মন্দা, লাগাতার কর্মহীনতা এবং তার মোকাবিলা করতে সরকারি পদক্ষেপ — এই নিয়েই বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ মৈত্রীশ ঘটকের মুখোমুখি হয়েছিল বাংলালাইভ।

লকডাউনের ছড়া (শেষ পর্ব)

কবে থেকে ভাবছি ,কবে রেজাল্ট পাব?
স্কুল যাবে না স্কুল যাবে না, গোল্লা খাব।
অনলাইনে রেজাল্ট ? সেটাও কবে?
আদর দিয়ে বাঁদর, এটাও দেখতে হবে!…

লকডাউনের ছড়া

Illustration by Upal Sengupta

লকডাউনের এই বাজারে,
এই তো সময়
দেওয়াল জুড়ে অন্ধকারে
কাটাকুটি, ছায়াবাজি
রূপকথা আর জলপরীদের
আঁকিবুকি স্বপ্নে বাজি। …..

লকডাউনে নট আউট!

থেমে না-থাকা এই সব রেস্তোরাঁর মানুষের কাছে ভালো খাবার পৌঁছে দেওয়ার এই প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়। অনেকেই আছেন যারা প্রতিনিয়ত তিনবেলা রান্না করতে পারছেন না বা একা বাড়ি থেকে কাজ করছেন। তাঁদের জন্য ফুড ডেলিভারি নিশ্চয়ই অত্যন্ত জরুরি পরিষেবা। অন্যদেরও সংসারের সব কাজ সামলে রোজকার রান্নার ভার নেওয়া কঠিন। তাই খাবার ডেলিভারি অনেকের মুখেই হাসি আনতে বাধ্য।

ঘর (কবিতা)

Spring during corona

আসলে মেঘেদের অন্তরে জমছে বিন্দু বিন্দু কান্নার বাষ্প। পৃথিবীর অগনিত পুত্রকন্যার অসহায় কান্না।
ক্রমশ একটা আশ্চর্য ভয় আমাদের একলা করে দিচ্ছে, কুঁকড়ে দিচ্ছে ভেতরে ভেতরে
মৃত্যও আজ বড় একলা…
আজ মৃত মানে অতি দ্রুত বেড়ে ওঠা দেহের সংখ্যা মাত্র,
নেই প্রিয় মুখ, নেই শোকের অবকাশ, নেই কারও হাত ধরে বৈতরণি পার!