উত্তুরে: সংঘাত এড়ায় হাতি, ক্ষিপ্ত করে মানুষ

দেশভাগের কারণে পরে পূর্ব পাকিস্তান থেকে উদ্বাস্তু স্রোত আছড়ে পড়েছিল এখানে। স্রোত না হলেও সেই আসার বিরাম নেই এখনও। আবার নেপাল থেকেও বহু লোক আসেন। এখানেই থেকে যান। আদিম অধিবাসী বোরো-রাভা-টোটোরা তো আছেনই। এত লোককে জায়গা দিতে গেলে যে কারও জমিজিরেত চলে যায়। হাতিরও গেছে। জমিজিরেত গেলে আপনার, আমারও মাথাগরম হয়। হাতির দোষ কী? কারও হাত-পা ছড়িয়ে থাকার পরিসর কেড়ে নিলে সে তো ক্রুদ্ধ হবেই! তবে মহাকালবাবা কিন্তু শুধু ক্রুদ্ধ হন না, মানুষকে আগলেও রাখেন!
উত্তুরে: হান্দাবারু, নাক চেংরানি এবং শিবচরণ রাভার কৃষ্টি

দিগন্তে ডিমার মিলন কালজানির সঙ্গে। তারপর দীর্ঘপথে সহবাস। তিস্তা আর রঙ্গিতের মতোই প্রেমকাহিনি। তবে ডিমা-কালজানির মিলনগাথা কোথাও লেখা হয়নি। এই দুই নদীর ভাব-ভালোবাসার সঙ্গে পরিচয় ছিল শিবচরণ রাভার। গাঁও বুড়ো। রাভা সমাজে পদমর্যাদায় মণ্ডল। উত্তরবঙ্গে মুখিয়াও বলে। বয়স জানতে চাইলে গাছের সঙ্গে তাঁর বেড়ে ওঠা বোঝাতেন। বলতেন “১৯৩০ সালে যখন এই প্ল্যানটেশন হয়, তখন আমার […]