বোধশব্দ: এখন এইরকম

একাধিক লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদকের মনোবাসনা এখন প্রমোটরতুল্য, লক্ষ্য প্রকাশক হয়ে ওঠা, হয়েও উঠেছেন কেউ কেউ। এঁদের মধ্যে দু-এক জন তো সত্তর-আশির দশক থেকে লিটল ম্যাগাজিন প্রকাশ করছেন। তখন ছিল জেদি, তেজি, ছিপছিপে দু-আড়াই ফর্মার কবিতাপত্র। এখন পৃথুলা, বর্ষীয়ান বিশিষ্ট কবি-লেখকের সঙ্গে নবীন কিশোর কবিতাপ্রয়াসীদের লেখায় পরিপূর্ণ, শুধু চরিত্র-আদর্শ এসবের বদল ঘটে গিয়েছে। ঘটেছে একেবারে ব্যাবসার প্রয়াসে। মুনাফা অর্জনে।
বাংলা কবিতায় বিদ্যুতের ঝলক: তুষার রায়

গনগনে আঁচের মধ্যে শুয়ে এই শিখার
রুমাল নাড়ছি
নিভে গেলে ছাই ঘেঁটে দেখে নেবেন
পাপ ছিল কিনা।
এই কটি পঙক্তির জন্য অমরত্বের প্রত্যাশা করতে পারতেন কবি তুষার রায়। কিন্তু সবকিছু তাচ্ছিল্য করে মাত্র ৪২ বছর বয়সে পৃথিবীকে দুচ্ছাই করে বিদায় নিয়েছিলেন তিনি। রেখে গিয়েছিলেন মাত্র দুটি কবিতার বই আর বহু বহু অপ্রকাশিত ছড়ানো ছেটানো প্রতিভার অগ্নিস্ফূলিঙ্গ। তাঁকে নিয়ে লিখছেন কবি মৃদুল দাশগুপ্ত।
এই সংখ্যার আলাপচারিতা— মৃদুল দাশগুপ্তর মুখোমুখি: পর্ব ২

বিভিন্ন সংবাদপত্রে আমি কাজ করেছি সাংবাদিক হিসেবে। এবং আমি যে কবিতা লিখি, বা আমি একজন অমুক সময়ের কবি, এই ক্লেম বা দাবি আমি কোনও কর্মক্ষেত্রে করিনি। — বলছেন মৃদুল দাশগুপ্ত।