আনন্দের উৎসব, সুখাদ্যের উৎসব

Luchi

পুজো এল। শিউলির গন্ধের সঙ্গে মিশে গিয়ে স্মৃতির ভাঁড়ারের তালা খুলে বেরিয়ে এল লুচিভাজার সুঘ্রাণ, আলোচালের খিচুড়ি ফোটার সৌরভ, ভাপা ইলিশের আঁশটে মৌতাত! জমিয়ে খেলেন ও খাওয়ালেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।

উত্তুরে: জাকোই-বুরুং ও খলিসামারি, কুর্শামারির মাছকথা (পর্ব ২)

উত্তরবঙ্গে মাছের এত বাহার কে জানত! আদিবাসী সমাজের রোজকার খাদ্যতালিকা থেকে শুরু করে উৎসবে অনুষ্ঠানে পরবে গানে মাছ না হলে চলবেই না। সেই অজানা কথা গৌতম সরকারের কলমে।….

ঝাঁঝ দিয়ে যায় ইলিশ চেনা

Hilsa

ইলিশ! বাঙালির বর্ষায় ছাতি আর বর্ষাতি বাদ দিলে হাতে থাকে এই এক রুপোলি শস্যের মায়া। তাই নিয়ে দুই বাংলার স্বপ্নস্বাদের বেত্তান্ত বুনলেন দামু মুখুজ্জে।

মৎস্যগন্ধ (ছোটগল্প)

ঝগড়া করলে তো আর গায়ের গন্ধ চলে ‌যায় না। অবশ্য বউকে এটা বোঝান ‌যায়নি। বোঝান ‌যাবেও না। শুধু পাউডারে সে ক্ষান্ত হয়নি। তিনটে অ্যালোপ্যাথি ও চারটে হোমিওপ্যাথি ডাক্তার এবং একটি কোবরেজ তাকে দেখানো হয়েছে। তাতেও কিছু হয়নি। বরং বউয়ের দাবি হল, আগের চেয়ে তার গায়ের গন্ধ নাকি আরও বিদঘুটে হয়েছে। গন্ধটা কেমন? বউয়ের কথা অনু‌যায়ী, ভোলা মাছের মতো প্রবল আঁশটে। ‌যদিও সে নিজে কোনওদিন এই গন্ধ পায়নি।

উত্তুরে: দারকিনা, ঝিলার ইতিবৃত্ত ও উত্তরের নদীকথা (পর্ব ১)

চায়ের সঙ্গে তো বটেই, হুইস্কি, বিয়ারের সঙ্গেও দারকিনা ভাজার মৌতাত জমে যাবে নিঃসন্দেহে। সেই খালবিলের মাছ এখন দুষ্প্রাপ্য। দুর্মূল্যও বটে। নালার মাছ চ্যাং, সেটাও এখন ৫০০ টাকা কেজির নিচে পাওয়া যায় না। আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, তরাইয়ে নেপাল ঘেঁষা এলাকায় বেড়াতে গেলে চ্যাং কিংবা দারকিনা খেয়ে আসতে পারেন।

পায়েসের পর শুঁটকি দিয়ে মুখশুদ্ধি করতেন দিনু ঠাকুর!

কেউ গন্ধেই বাপ বাপ বলে পিঠটান দেন। কেউ আবার আঁশটে গন্ধে মজে শেষপাতের মিঠাই ফেলে শুঁটকি দিয়ে মুখশুদ্ধি করেন! শুঁটকি মাছের রকমারি গল্প শুঁটকি ভর্তার রেসিপি-সহযোগে শোনালেন শামিম আহমেদ।…