এক কাপ চায়ে আমি… পর্ব (৫)

কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই ভাদো সাহেব ঘটিবাটি গুটিয়ে পাড়ি দিলেন ইতালি। অ্যাডলফ প্লিভা তখন কিনে নিলেন ভাদোর তৈরি করা সেই দারুণ বেকারিটা এবং এর নতুন নাম দিলেন প্লিভাস বেকারি।
এক কাপ চায়ে আমি… পর্ব (৪)

আমি যে সময়টার কথা বলছি সেটা খুব সম্ভবত ১৯০০ দশক। কেননা গ্লেনারিজ-এর গোড়াপত্তন নিয়ে যত তথ্য ঘাঁটাঘাটি করি সব জায়গাতেই একই কথা লেখা – ‘over 100 years old’ (একশো বছরের বেশি পুরনো)। কোনও সাল তারিখের উল্লেখ পাওয়া যায়না। প্লিভা সাহেব খুব শিগগির এই বেকারির ৭৫% শেয়ার কিনে ফেললেন। গ্লেনারিজ বেকারির ইতিহাস নিয়ে লিখলেন মহুয়া রায়।
এক কাপ চায়ে আমি… পর্ব (৩)

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি থুড়ি, ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ১৯৬৪ সালে সিনচুলা চুক্তি (Treaty of Sinchula) সাক্ষর করে ডুয়ার্স ভুটানের থেকে নিয়ে নেয়। সেই সময় বড় সাহেবরা চা নিয়ে তৎপরতার সঙ্গে উঠে পড়ে লেগেছেন যাতে দার্জিলিংয়ের চা বাণিজ্যিক ভাবে সফল করা যায়।
এক কাপ চায়ে আমি… (পর্ব ২)

কলকাতার সব নামকরা চায়ের রেস্টুরেন্টে ‘ফার্স্ট ফ্লাশ দার্জিলিং’ বললে খুব সুন্দর সুন্দর টি-পটে চা এনে দেয়। তারপর টি টাইমার দিয়ে সেই চা বানানোর বিজ্ঞানও বুঝিয়ে দেয়। কিন্তু সব নিয়ম, সব বিজ্ঞান বোঝার পরেও কিন্তু চাগুলো বেশিরভাগ সময় বেশ খারাপ খেতে হয় এবং দার্জিলিং ফার্স্ট ফ্লাশের সেই আয়েশি ফ্লেভারটা কোনওভাবে তৈরি করানো যায় না।
চা তৈরির রকমসকম নিয়ে নানান গল্পে মহুয়া রায়…
এক কাপ চায়ে আমি… (পর্ব ১)

সবচেয়ে আগে জানা দরকার জলের বিষয়। খুব ভালো সুগন্ধী চা তৈরি করতে গেলে দরকার মিনারেল ওয়াটার। নলের জল হার্ড ওয়াটার যেটা সাধারণত আয়রন যুক্ত হয়। তাতে চায়ের ওপরে একটা পরত পড়ে যেটা চায়ের সুগন্ধ অনেকটাই টেনে নেয়।