যে গ্রামের আকাশে বাতাসে ভাসে রাগ-রাগিণী

পাঞ্জাবের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। সেখানে শিশু জন্মালেই তার হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় তারই পছন্দের বাদ্যযন্ত্র। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে নিয়ম করে চলে হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের চর্চা, তালিম। নামধারী শিখ সম্প্রদায়ের বসবাস এই গ্রামে। সেখানকার আশ্চর্য কাহিনি শোনালেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।

বিশ্বজন মোহিছে

pandit ravishankar

রবিশঙ্কর আজীবন ভারতীয় মার্গসঙ্গীতের প্রতি থেকেছেন শ্রদ্ধাশীল। আর বারে বারে পাশ্চাত্যের উপযোগী করে তাকে পরিবেশন করেছেন। আবার জাপানি সঙ্গীতের সঙ্গে তাকে মিলিয়েও, দুই দেশের বাদ্যযন্ত্রের সম্মিলিত ব্যবহার করে নিরীক্ষা করেছেন। সারাক্ষণ, সব শুচিবায়ু ভেঙে, তিনি মেলানোর, মেশানোর, চেষ্টার, কৌতূহলের রাজ্যের বাসিন্দা হতে চেয়েছেন। এই প্রাণশক্তি আর প্রতিভার মিশ্রণেই, তিনি বিদেশের কাছে ভারতীয় মার্গসঙ্গীতের মুখ। আর ভারতের কাছে, পাশ্চাত্যের জৌলুসযুক্ত তারকা।

রাগরেখা ধরে যতদূর

Indian classical music violin বেহালা

‘…ভৈরোঁ যেন ভোরবেলার আকাশেরই প্রথম জাগরণ; পরজ যেন অবসন্ন রাত্রিশেষের নিদ্রাবিহ্বলতা, কানাড়া যেন ঘনান্ধকারে অভিসারিকা নিশিথিনীর পথবিস্মৃতি, ভৈরবী যেন সঙ্গিবিহীন অসীমের চিরবিরহবেদনা, মূলতান যেন রৌদ্রতপ্ত দিনান্তের ক্লান্তিনিশ্বাস, পূরবী যেন শূন্যগৃহচারিণী বিধবা সন্ধ্যার অশ্রুমোচন।….’  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সঙ্গীতের মুক্তি, সবুজ পত্র, ভাদ্র ১৩২৪   ১ আমি তো মায়ের কুলাঙ্গার ছেলে। ‘মা’ বলতে কড়ি মা বুঝি। বেশ একটু বড় […]