কিশোর আইনস্টাইন: কিছু সত্য কিছু মিথ

ভালো রেজাল্ট করা সত্ত্বেও আলবার্ট স্কুলকে প্রচণ্ড অপছন্দ করতেন। স্কুলের মুখস্থবিদ্যার উপর জোর বা জবরদস্তি করে চাপিয়ে দেওয়া শৃঙ্খলা তাঁর সহ্য হত না। যে আইনস্টাইন সারা জীবন বিজ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত সত্যকে প্রশ্ন করে আমাদের সামনে নতুন জগৎ খুলে দিয়েছেন, সেই বিদ্রোহী কালাপাহাড়ের জন্ম হয়তো এই সময়েই।
আইনস্টাইনের জীবনের নানা অজানা দিক তুলে ধরলেন গৌতম গঙ্গোপাধ্যায়
অসীমা চট্টোপাধ্যায়– গর্বের উত্তরাধিকার

১৯৩৮ সালে সফল ও সার্থকভাবে রসায়নবিদ্যার স্নাতক হন অসীমা, তারপর ১৯৪০ সালে স্নাতকোত্তর। ১৯৪৪ সালে লিখিত হয় এক নতুন ইতিহাস। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম রসায়নের মহিলা ডক্টরেট ডিগ্রির অধিকারী হন অসীমা চট্টোপাধ্যায়– যার পোশাকি নাম তখন ছিল ‘ডক্টর অফ সায়েন্স’ বা ডিএসসি।
বৈজ্ঞানিক অসীমা চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে লিখলেন ঈশা দাশগুপ্ত..
রম্যরচনা: বিজ্ঞানীদের ভ্যালেন্টাইন

বলুন তো বিশ্ববিখ্যাত সব বৈজ্ঞানিকদের ভ্যালেন্টাইন বা ভালোবাসা কেমন ছিল। জানতে ভারী কৌতূহল হয়। তাদের ভালোবাসা কি শুধুই ওক্সিটোসিন, ডোপামাইন আর সেরোটনিন হরমোনেই আটকে ছিল নাকি মনের ও বিশেষ একটা ব্যাপার ছিল?