প্রথম দিনের সূর্য

ইন্টারভ্যু দিতে এসে প্রথমদিনেই বিভ্রাট। আমি কল্পনাই করতে পারি না ছাত্র আর মাস্টারমশাই কখনও একাসনে বসতে পারেন। মাস্টারমশাই থাকবেন উঁচু প্ল্যাটফর্মের সিংহাসনে, ছাত্ররা কয়েদির মতো বেঞ্চে। এটাই দস্তুর। কিন্তু ঘরে ঢুকে দেখি সবাই শতরঞ্চির উপর বসে। সবার সামনে একটা করে ছোট ডেস্কের উপর কাগজপত্র। সামনে আর একটা ডেস্ক আমার দিকে মুখ করে সাজানো।
বিশ্বভারতীতে শরীরচর্চার ঐতিহ্য

১৯০২ সাল। শান্তিনিকেতন আশ্রমের ছেলেমেয়েদের জন্য এমন একটি যথাযথ ব্যবস্থার সন্ধান পেলেন কবি জাপানে; ওইখানে জুজুৎসু বিদ্যার প্রদর্শন তাঁকে মুগ্ধ করল। তিনি বুঝলেন এ কোনও সাধারণ মানের শরীরচর্চা নয়
হে বসন্ত, হে সুন্দর

ইট-কাঠ-কংক্রিটে ঘেরা আমাদের কলকাতায় এখনও কি বসন্ত আসে? রংয়ে রসে তার উপস্থিতি আদৌ কি টের পাই আমরা? কেমন সে বসন্ত? এখানে তো শিমূল-পলাশের লাল নেই, রঙিন নরম রোদ্দুর নেই, ফিরোজা নীল আকাশ নেই! কেবল দূষণ আর ধোঁয়া আর ফ্লাইওভার আর আকাশঝাড়ু বাড়ির দল! তার ফাঁকে জংলি বসন্ত কোথায় লুকোবে আর কোথায় পালাবে?