রম্যরচনা: বিজ্ঞানীদের ভ্যালেন্টাইন

বলুন তো বিশ্ববিখ্যাত সব বৈজ্ঞানিকদের ভ্যালেন্টাইন বা ভালোবাসা কেমন ছিল। জানতে ভারী কৌতূহল হয়। তাদের ভালোবাসা কি শুধুই ওক্সিটোসিন, ডোপামাইন আর সেরোটনিন হরমোনেই আটকে ছিল নাকি মনের ও বিশেষ একটা ব্যাপার ছিল?
প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
চায়ে আর চাটনিতে দিলখুশ হয়ে যেত বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানীর (স্মৃতিতর্পণ)

তিনি ছিলেন এক নিরসল সাধক। জীবনবিজ্ঞানের জগতে নতুন দিগন্ত খুলে দেওয়া এক বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী। পেটেন্ট নিয়ে মার্কিন আদালতে তাঁর সুদীর্ঘকালের লড়াই তাঁকে বাঁচিয়ে রাখবে ইতিহাসের পাতাতেও। সেই আনন্দমোহন চক্রবর্তীর স্মৃতিতে ডুব দিলেন রঞ্জিতা চট্টোপাধ্যায়। …