নিকটে যাঁরে পেয়েছি: অন্তরঙ্গ স্মৃতিচারণ

Soumitra Chattopadhyay

সৌমিত্র চট্টোপাধ্য়ায়কে নানা কাজের ভেতর বিভিন্ন মুহূর্তে , ভিন্ন পরিস্থিতিতে যাঁরা একেবারে কাছ থেকে দেখেছেন, সর্বার্থেই যাঁরা তাঁর নিত্য সহচর, তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলালাইভের দুই প্রতিনিধি

সেই হাসিতেই আজও অমলিন জটায়ু

Jatayu

আজ যাঁর জন্মদিন, তাঁর হাসিতে মজেছিল তামাম বিশ্বের বাঙালি। সত্যজিত-সৃষ্ট অনন্য চরিত্র জটায়ু বলতেই যাঁর মুখ আমাদের মানসপটে ভেসে ওঠে, সেই সন্তোষ দত্তের আজ জন্মদিন। তাঁকে স্মরণ করলেন সোমনাথ রায়।

আগে বই শেষ হোক, তারপর কথা কমু (স্মৃতিতর্পণ)

Asit Sen

অসিত সেন। যাত্রা শুরু করেছিলেন সত্যজিৎ রায়ের সমসাময়িক হিসেবে। তবে একেবারেই ভিন্ন ঘরানার ছবি দিয়ে। একের পর এক বাংলা ও পরে হিন্দি ছবিতে বাঙালি দর্শককে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলেন তিনি। তাঁর জন্মদিনে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য…

অনুপম অনুপের জীবনপুরে (স্মৃতিতর্পণ)

Anup Kumar

জন্মদিনে এক বহুমুখী প্রতিভাশালী অভিনেতাকে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য। তাঁর আসল নাম সত্যেন দাস। কিন্তু এ নাম কেউ মনে রাখেনি। আপামর বাঙালি তাঁর অনাবিল হাসিতে ভুলে থেকে তাঁকে ডেকেছে অনুপকুমার নামে।

লকডাউনে তারকাদের রোজনামচা

video by tolly stars during lockdown

স্বেচ্ছাবন্দি হয়ে তারকারা করছেনটা কী? আদতে আমি-আপনি যা করছি অনেকটা তাইই, কারণ তাঁদেরও অনেকের বাড়িতেই সাহায্যকারিণী মেয়েটি আসছে না, গাড়িচালক আসতে পারছেন না, আয়াদিদি আসতে পারছেন না। তারকাদের সব ক্ষেত্রে ওয়র্ক ফ্রম হোম-ও নেই। ফলে সোশ্যাল মিডিয়া, ঘরের কাজ, রান্না নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, মিম বানানো, ঠাট্টা ইয়ার্কি নিয়েই কাটছে তারকাদের গৃহবন্দিদশা।

প্রথম পুরুষ (পর্ব ২)

Image Banglalive সৃজিত

ভালোবাসাটুকু আমার স্যানিটিটা বজায় রাখতে সাহায্য করে। যখনই খুব মন খারাপ হয়ে যায় আমি এই হাইপারবোলিগুলো পড়ি। নেগেটিভ কথাগুলো পড়লে মনখারাপ তো হবেই। তখন পজিটিভ কথাগুলো পড়ি। নেগেটিভ কথাগুলো অ্যাসিড হলে পজিটিভ কথাগুলো অ্যালকালি। অ্যাসিড আর অ্যালকালি কাটাকুটি হয়ে চোখের জল হয়ে গেল।

বাঙালি আবেগের কারিগর – অজয় কর

Ajay Kar

অজয় কর জন্মেছিলেন কলকাতায়। ১৯১৪ সালে। মাত্র সতেরো বছর বয়স থেকে ছবি তোলায় নিজেকে পোক্ত করেছেন এবং তার কিছু কাল পর থেকেই সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে বেশ নামডাক করেছেন। ঠিক কবে থেকে করেছেন, কী বিষয়ে করেছেন, আমাদের মতো ম্যাঙ্গো পিপল-এর না জানলেও চলবে, শুধু জানতে হবে যে তাঁর কাজে পদে পদে মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন। কেবল মুন্সিয়ানায় থেমে থাকেননি। অভিনবত্ব দেখিয়েছেন।

মেয়েরা বুঝি আজীবন ভোগের জোগানদার?

Film Poster for Brahma Janen

প্রতি বছর বচ্ছরকার এই দিনটায় এ প্রশ্নটা বুড়বুড়ি কাটে মনে। কবে মেয়েরা ভোগের ঊর্ধ্বে উঠে যোগে যোগ দেবে? কবে অভিনেতা, পরিচালক, যাত্রী, পুরোহিত, পাইলট, গাড়ির চালকের আগে ‘মহিলা’ শব্দটি আর বসবে না? সমস্ত সংস্কার ভেঙে মুক্ত জীবনের প্রতীক্ষার অবসান কবে হবে ‘শবরী’দের? আরও আছে। ঋতুস্রাব নিয়ে অকারণ ট্যাবু ভাঙার প্রতীক্ষা। ছেলের বদলে একটা মেয়ে হোক– এই কামনা নিয়ে মায়ের সন্তান কামনার প্রতীক্ষা। কনে যে পণের মতোই পণ্য নয়, সেই অনুভূতির প্রতীক্ষা। মাঝরাতেও কবে মেয়েরা নির্ভয়ে রাস্তা দিয়ে হাঁটবে, তার প্রতীক্ষা। এরকম বহু প্রতীক্ষা বছরভর নানা অনুষ্ঠানে, ঘরে-বাইরে আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে। কিন্তু প্রতীক্ষার অবসান হয় কই?