দুটি কবিতা

বুঝতে পারছি, আমাকে খুঁটিয়ে পড়েন,/ বাট স্যরি টু সে, এ কৌতুহল নিছক সাহিত্যের নয়/ আচ্ছা তবে থাক। … দুটি ভিন্ন স্বাদের কবিতা রাজেশ গঙ্গোপাধ্যায়ে কলমে।
কবিতার সঙ্গে বসবাস- বর্ণালী কোলের কবিতা

এক এক বারান্দায় যাও, তো এক এক রঙের আকাশ দেখবে। আশ্চর্যের বিষয়, ঠিক এইখানেই চিত্রকলার সঙ্গে সংযোগ রচিত হল। এবং কী মায়াবী এক জগৎ! লিখছেন জয় গোস্বামী।
কবিতার সঙ্গে বসবাস- বর্ণালী কোলের কবিতা

এক এক বারান্দায় যাও, তো এক এক রঙের আকাশ দেখবে। আশ্চর্যের বিষয়, ঠিক এইখানেই চিত্রকলার সঙ্গে সংযোগ রচিত হল। এবং কী মায়াবী এক জগৎ! লিখছেন জয় গোস্বামী।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ৩

সেই সময়ে বহু কলেজপত্রিকা বেরত যেগুলোতে, এমনকী কলেজের দেওয়ালে ঝুলত যে হাতেলেখা পত্রিকাগুলো, ক্কচিৎ ভালো লেখা ঝলসে ওঠার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক স্থানাংক নির্ণয়ও সহজ ছিল। ম্যাগাজিনগুলো অনেক সময়েই বেরত ইউনিয়নের পক্ষ থেকে। … লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
কবিতা: স্থিতি

পাদপ, তুমিই পর্ণমোচী গাছ,/ ছায়া ঢালো আমার মাটির ঘরে/ তুমিই সেই পান্নাজলের মাছ… রাত্রি আর প্রকৃতি মিলেমিশে গিয়েছে মহুয়া সেনগুপ্তের কবিতায়।
কবিতার সঙ্গে বসবাস- লিটল ম্যাগাজিন থেকে

দেখে যুগপৎ বিস্মিত ও হতচকিত হলাম। এমন সব কবিতা এই সম্পূর্ণ অচেনা কবি লিখে রেখেছেন, অথচ আমি তা জানতে পারিনি! নিজের উপর ধিক্কার জন্মালো। লিখছেন জয় গোস্বামী। প্রথম পর্ব।
কবিতা: এক বসন্তের ইকেবানা

কখনও সে তৈরি করে অতিকায় মাশরুমের মতো/ একটা ছাতা, ছাইরঙা চেরি ফুল দিয়ে/ কখনও বা এক ট্রে পোড়া সবুজের মধ্যে আঁকে/
ছিন্নভিন্ন হাত পা ও থ্যাঁতলানো মাথা… মীরা মুখোপাধ্যায়ের কবিতা।
কবিতা: সাঁওতাল

কাঠের মূর্তিতে তো আমাকে যেতেই হবে। হাতে জলখাবারটুকু খাওয়ার জন্য যেটুকু সময়। এই শূন্যে তৈরি ঘর মুহূর্মুহূ দুলছে। কখনও তোমার পায়ের শব্দকে মনে হচ্ছে প্রকাণ্ড কোনও পাথরের চাঙড় ভেঙে পড়ার আওয়াজের মতো। … অমিতরূপ চক্রবর্তীর কবিতা।