দেখা হবে নিশীথ সংকেতে

অবাক লাগে কতরকম শিল্প মাধ্যমে তাঁর অনায়াস পদচারণা! আজ অণুবীক্ষণেও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো শিল্পী, মানুষ খুঁজে পাওয়া যায় না।
ব্যঙ্গচিত্র কি সত্যিই রাজনৈতিক মুক্তির হাতিয়ার?

কার্টুন মানে কি শুধুই হাস্যরসের খোরাক যোগানোর ছবি? কেবলই নির্মল আনন্দ? নাকি সামাজিক রাজনৈতিক অর্থনৈতিক বিপ্লব সূচিত করার অন্যতম হাতিয়ার? লিখছেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।
নিয়ম ও মুক্তি

স্বাধীন ভারত আজ ৭৪ বছরে পদার্পণ করল। আজকের তারিখের তাৎপর্য মাথায় রেখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই প্রবন্ধ পুণর্মূদ্রণ করা হল।
ঝিঙের সঙ্গে ও পারে পোস্তর প্রেম, তো এ পারে চিংড়ির!

বর্ষায় খিচুড়ি আর ইলিশ মাছ ভাজার কম্বো নিয়ে তো কত চর্চাই করলেন! এ বার হোক না একটু স্বাদবদল! খোদ পদ্মাপাড় থেকে বর্ষার নিরামিষ খাবারের খোঁজ দিলেন সামিউর রহমান।…
বাবার গল্প

হেমাঙ্গ বিশ্বাস। স্বয়ং এক ইতিহাস। অসমের ভূমিপুত্র এই কালজয়ী গায়ক-সুরকার-গীতিকার বাংলার মাটি থেকে তুলে আনতেন তাঁর মেলোডি, তাঁর গায়কী, তাঁর যাপন। তাঁকে নিয়ে কলম ধরলেন পুত্র মৈনাক বিশ্বাস।….
গান গেয়ে গোটা বইমেলা ঘুরলাম বাবার সঙ্গে…

গৌতম চট্টোপাধ্যায় বললেই যে সুর, যে জীবনচর্যা, যে লিরিক ঝাপটে এসে আমাদের একাকার করে দেয় আজও, তাঁর মৃত্যুর একুশ বছর পরেও… সেই মানুষটিকে কেমন দেখেছেন তাঁর পুত্র?
স্মৃতির সত্যজিৎ

প্রুফ খুব তাড়াতাড়ি দেখতেন এবং ছাপার কোনও ভুল থাকলে খুব তাড়াতাড়ি ধরে ফেলতেন। কিন্তু ওই গমগমে গলায় উনি যে কোনও বিষয়ে আমাকে যাই বলতেন, আমার কাছে ধমক বলে মনে হত। উনি যতক্ষণ প্রুফ দেখতেন আমি ততক্ষণ অবাক হয়ে ওঁর ঘরটা দেখতাম। চারিদিকে কেবল বই, ম্যগাজিন, খাতায় ভর্তি। যেহেতু বই আমার খুব প্রিয়, এই ঘরটাও আমার দারুণ লাগত।
দাম্পত্যের কালবৈশাখী

যদি অন্ত্যমিল না থাকে দুজন মানুষের দাম্পত্যে, যদি বৃষ্টি না-নেমে সবকিছু স্নিগ্ধই না-হয়ে যায়, তখন তারা থাকবে কেমন করে পরস্পরের সঙ্গে? মাছ আর পাখির মতো? একজন জলে, অন্যজন আকাশে? সেইভাবে এক ছাদের নিচে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো বসবাসে ভালোবাসা কি বেঁচে থাকে? সফল দাম্পত্যে ওই তীব্র অধিকারবোধের আকাঙ্ক্ষার থেকেও অনেক বেশি প্রয়োজন নির্ভরতা আর বিশ্বাস। যখন দু’টি মানুষের মনের মধ্যে যোজনবিস্তৃত ব্যবধান আলসেমির রোদ্দুর মেখে শুয়ে থাকে… দীঘল কালো চুলের সর্পিল বেণীটির মতো.. তাকেই বলা যেতে পারে বহুব্যবহারে জীর্ণ দাম্পত্য এবং তখনই কালবৈশাখী ঝড় ওঠে আচমকা।