কী হবে সান্তার!

গত বছর বড়দিন কেটেছে লকডাউনে। সান্তাদাদু বাড়ি থেকে বেরতে পারেননি গোটা বছরটা। এবার অনেক কষ্টে বেরলেও দেখা দিয়েছে এক বিষম বিপদ। ছবিতে লিখলেন অভিষেক চৌধুরী!
অঞ্জন দত্তের বড়দিন কনসার্ট

ক’দিন পরই বড়দিন। অঞ্জনের গানে হালকা রাম পান করে আমরা বেরিয়ে পড়ি। শেক্সপিয়র সরণী ধরে রাসেল স্ট্রিট। পর্তুগিজ যুবক এসে গিটার বাজান হো চি মিন সরণীতে। টি-মোমো অর্ডার করেন কোরিয়ান দম্পতি। পার্ক স্ট্রিট জুড়ে কত আলো। কত দেশের মানুষ!
ঘরে ফেরার গান

বছরের এই সময়টা কলকাতা হাতছানি দিয়ে ডাকে আমাদের মতো “পরিযায়ী পাখিদের”। সেমেস্টারের পড়ানো চুকিয়ে, ফাইনাল গ্রেড জমা দিয়েই প্রায় দৌড়ে প্লেনে ওঠা নান্দীকারের নাট্যমেলা ধরার জন্যে! অ্যাকাডেমি-নন্দন চত্বরে চেনা মুখ “আরে, কবে এলে? চল একদিন বসা যাক।” … ঘরে ফেরার গানের সুরে ভাসলেন ডাঃ মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
সান্টা দাদু: ছড়া

ছোট্ট অভীপ্সার ছবি দেখে বুড়ো রসিকলাল আর থাকতে না-পেরে তড়িঘড়ি লিখে ফেলল একখানা ছড়া। ব্যাস। ওমনি বাংলালাইভের পাতায় রসিকলালের ছড়া আর অভীপ্সার ছবির যুগলবন্দি শুরু!
আমার পার্ক স্ট্রিট, আমার শীতকাল

তাপমাত্রা কমবে আরও। শীত সন্ধ্যার আকাশে যেন মশারি টাঙানো। যেন চাঁদোয়া ঝোলানো পার্ক স্ট্রিটে। সবাই সবাইকে উপহার আর উষ্ণতা দেয়। পর্তুগিজ যুবক এসে গিটার বাজান হোচিমিন সরণিতে। টি-মোমো অর্ডার করেন কোরিয়ান দম্পতি। আরও কত কিছু হয়ে চলে শীতের কলকাতায় গোচরে-অগোচরে। বড়দিনের আমেজ গায়ে মাখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
চড়ুইভাতির উৎসের খোঁজে

আমাদের দেশে চড়ুইভাতি কবে শুরু হয়েছে তার কোনও ইতিহাস পাওয়া যায় না। পরম্পরা এবং পুরাণ থেকে কিছু তথ্য পাওয়া যায়, তবে সে সবের ঐতিহাসিক ভিত্তি বেশ দুর্বল। অনেকে মনে করেন, ইংরেজরা ভারতে আসার পর থেকে যথার্থ অর্থে পিকনিক বা বনভোজন শুরু হয়। আবার কেউ বা বলেন এ ফরাসিদের আবিষ্কার। পিকনিকের গোড়ার কথা জানতে ইতিহাসের পাতা উল্টোলেন শামিম আহমেদ।
সেকুলার কেক আর যিশুদিনের গপ্পো

মাঝেমাঝে অবাক হয়ে ভাবি এই এক অদ্ভুত জিনিস — কেক। আক্ষরিক অর্থেই যাকে বলে — সেকুলার। ডেভিড নাহুম, মিসেস সালদানহা, স্টিফেন ফার্নান্ডেজ, আলি ভাই, রোশন সিং নেগি, চঞ্চল বড়ুয়া, শিউলাল জয়সওয়াল, হিন্দু, মুসলিম, ক্রিশ্চান, বৌদ্ধ, শিখ, ইহুদি, বাংলা, হিন্দি, উর্দু, ইংরিজি, গুরুমুখী… সব যেখানে মিলেমিশে একাকার, আমার এই বেজায় ভালবাসা আর অহংকারের শহর কলকাতায়! লিখছেন সুপ্রিয় চৌধুরী।