পুজোর গান নাকি গানের পুজো

Jayati Chakraborty

জয়তী চক্রবর্তী এ যুগের বিশ্রুত সঙ্গীতশিল্পী। তাঁর শিল্প, তাঁর সৃজন, তাঁর সত্ত্বা নিয়ে মুখোমুখি আলাপে শ্রীমন্তী মুখোপাধ্যায়।

মাইকে পুজোর গান শুনে তুলবার চেষ্টা করতাম

পাশাপাশি কিন্তু পুজোর গানের তালিকায় সম্পূর্ণ কালোয়াতি বাংলা গানও (যাকে আমরা সাধারণতঃ রাগপ্রধান বলি) সমানভাবে স্থান পেয়েছে। পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী, শিপ্রা বসু বা হৈমন্তীদির মতো শিল্পীদের রাগাশ্রয়ী বাংলা গানও কালজয়ী পুজোর গান হিসাবে আজও ভীষণভাবে সমাদৃত।

তোমার সুরের ধারা ঝরে যেথায়

যাঁকে গান শেখাতে চেয়ে আর্জি জানান দ্বিজেন্দ্রপুত্র দিলীপকুমার রায়, যাঁর সুরে মুগ্ধ হন খোদ রবীন্দ্রনাথ, তিনি নিজে কিছুতেই বেতারে গান গাইতে চাননি। অফার পেয়েও শেষমুহূর্তে প্রত্যাখ্যান করেন সন্তোষ সেনগুপ্তের প্রস্তাব। এই প্রচারবিমুখ সঙ্গীত কিংবদন্তী রেণুকা দাশগুপ্তের জন্মতিথি গেল দিনকয়েক আগেই। তাঁকে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য।…

হাসতে হাসতে বলতেন ইংরিজি না জানায় নিজের বিপত্তির গল্প

Pratima Bandyopadhyay

লতা মঙ্গেশকর ছিলেন তাঁর ভক্ত। আর তিনি মনে মনে পুজো করতেন লতাদিদিকে। একবার পিন্টু ভট্টাচার্যকে খোদ লতাই বলেছিলেন, কলকাতায় প্রতিমার মতো আর্টিস্ট থাকতে আপনারা আমার কাছে ছুটে আসেন কেন বলতে পারেন? আজ প্রতিমাদেবীর প্রয়াণদিবসে সেই বাঁশরীকণ্ঠকে স্মরণ করলেন শৌণক গুপ্ত।…

৪৬-এর দাঙ্গায় নিজে গান বেঁধে নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে গাইতেন!

Uttam Kumar

আজ তাঁর চল্লিশতম প্রয়াণ দিবস। আর আজও বাঙালি আকণ্ঠ নিমজ্জিত উত্তমে। কিন্তু শুধু কি রুপোলি পর্দায় সীমিত ছিল তাঁর ক্যারিশমা? গান, কবিতা, খেলাধুলো কোথায় না নিজেকে মেলে দিয়েছিলেন তিনি! খোঁজ দিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।…

ইংরাজি গানে আন্তরিক ঘৃণা থেকে পাশ্চাত্য সুরারোপের পথিকৃৎ

Dwijendralal Roy

সারাজীবনে নিরবচ্ছিন্ন শান্তি বা স্বস্তির মুহূর্ত ক’খানি পেয়েছেন, তা হাতে গুণে বলা যাবে। স্ত্রীয়ের অকালপ্রয়াণ, উনিশবার বদলি, ছোট ছোট ছেলেমেয়ে নিয়ে সংসারের ধাক্কা সবকিছু সত্ত্বেও সৃষ্টির সুধাধারা থামতে দেননি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়। …

দিও গান, দিও প্রাণ, দিও সুর (প্রবন্ধ)

supriti ghosh

রবীন্দ্রনাথ মজুমদার ও কমলা দেবীর কন্যা সুপ্রীতি মজুমদারের জন্ম ১৯২২ সালের ২৮ আগস্ট, উত্তর কলকাতার মির্জাপুর স্ট্রিটে। সুরে তাঁর দীক্ষা হয়েছিল জন্মলগ্নেই। জ্যাঠামশাই নৃপেন্দ্রনাথ মজুমদার শুধু বিখ্যাত ক্ল্যারিয়োনেট বাদকই ছিলেন না, ছিলেন বেতারের অন্যতম অনুষ্ঠান পরিচালক। সেই সূত্রে বাড়িতে যাওয়া-আসা ছিল হীরেন বসু, পঙ্কজকুমার মল্লিক, রাইচাঁদ বড়াল, প্রমুখ সে যুগের বিখ্যাত সুরসাধকদের। তখন বাড়ির এ ঘর সে ঘর থেকে ভেসে আসত দুই বোন ভারতী আর সুপ্রীতির গানের আওয়াজ।