গান ধার দেওয়া চাঁদমামা

Old shops

তখনও ক্যাসেটই বলা হত। আমরা অ্যালবাম কথাটা শিখিনি। এপিঠ ওপিঠ মিলিয়ে আট কি দশখানা গান। সে-ই হত আমাদের বহু দিনের রসদ, বহু রাতের সঙ্গী। সেই ফেলে আসা দিনের ক্যাসেটের দোকানের গন্ধ, সেই বিক্রেতাদের হাসিমুখ ফিরে দেখলেন একালের কবি।

আমি, অনির্বাণ আর দালির ঘড়ি

Old shops

মাঝপথে এসে ডিম শেষ, পেঁয়াজ শসা শেষ, চাউমিনও প্রায় ঠান্ডা। তখন সাহস করে আমাদেরই কাউকে বলতে হত, ‘কাকু, আর একটু সস হবে?’ নেহাত কমবয়সী ছেলে, তাই হয়তো কিছু বলতে পারতেন না। যেদিন যেটা হাতের কাছে পেতেন, ঢেলে দিতেন আমাদের প্লেটে।…

আয়নায় অতীতের ছায়া

Old shops

আমি আয়নার দিকে তাকাই এখন কেবল একবার। অশোকদার কাজের শেষে আমি ঘাড় হেলাই। একা আমার ঘাড় হেলে যায়। বাকি প্রতিবিম্ব স্থির হয়ে থাকে। একজন আমিও আর নড়ে ওঠে না, আগের মতো। এও এক ম্যাজিক। অতীতের ছায়া বর্তমানের ডাকে সাড়া দেয় না কখনও।

চার আনার রবি শাস্ত্রী

Old shops

আজ থেকে শুরু হল কবির কলমে শৈশবযাপন। ফেলে আসা পাড়া, ফেলে আসা বাড়ির মতোই স্মৃতি-ফিকে হয়ে আসা ঘুপচি দোকানঘরের গল্প। জিয়া নস্টাল হোক, হিয়া হোক উতরোল!