জঙ্গল-পাহাড় কাঁপিয়ে যেন বৃষ্টি নয়, আসছে আদ্যিকালের ঐরাবতেরা!

কলকাতা থেকে শান্তিনিকেতনের পথে

জঙ্গলে পাহাড়ে চা-বাগানে বারবার বর্ষণসিক্ত হয়েছেন তিনি। ভিজে জঙ্গলে সামনে থেকে দেখেছেন শঙ্খচূড়ের ফণা। উত্তরবঙ্গ থেকে সেশ্যেলস, বেতলা থেকে শান্তিনিকেতন, ধারাপাতে ভিজতে ভিজতে শ্রাবণের সোঁদা গন্ধে বুক ভরে নিয়েছেন। পাতাভেজা জলসিয়াহি দিয়ে বর্ষার জঙ্গলের স্মৃতিলেখ বুদ্ধদেব গুহর।….

চলি বলি রংতুলি: বাইকে চেপে গুমড়ো পাহাড়

Chittaranjan

বন্ধুর বদলির চাকরিসূত্রে লেখক এলেন চিত্তরঞ্জনে। আর সেখান থেকে বাইকে চেপে ঝাড়খণ্ডের পাহাড়-জঙ্গলের পেটের ভেতর। সঙ্গে রইল একমেবাদ্বিতীয়ম সঙ্গী, স্কেচের খাতাখানা।

চলি বলি রংতুলি: হরিণ এবং পাতালপ্রবেশ

Choukhori

এবার স্কেচের খাতা আর রং তুলি নিয়ে দেবাশীষ দেব পাড়ি জমালেন কুমায়ুন হিমালয়ের পথে পথে। বিনসর আর মুন্সিয়ারি হয়ে এসে পৌঁছলেন চৌখোরি। তারপর হিম হিম ভীমতাল, সাততাল আর নৌকুচিয়াতালের পথে।

প্রেম যোশির দালানে মোটা রুটি, অহলদারার ন্যাড়া ছাদে বছরশেষের পার্টি

বিনসরের গাইড কিংবা অহলদারার কেয়ারটেকার দম্পতি… ফেলে আসা ভ্রমণপথে এঁরাই হয়ে থেকেছেন স্মৃতির ফসিল। এঁদের হাতের খাবার, যত্নআত্তি, গিটারের সুর, এই বন্দিজীবনেও ফিরিয়ে দেয় পর্বতভ্রমণের অলস মায়া।…

কার্তিকস্বামী – এক অলৌকিক বারান্দা

কার্তিকস্বামী মন্দির

বাঙালির সেরা উৎসব দুর্গাপুজো। এ পুজোতে যে মূর্তিকে সামনে রেখে আমরা উৎসবে মুখর হয়ে উঠি,তার মধ্যমণি অবশ্যই সিংহবাহিনী দুর্গা এবং পদতলে বিক্ষত পরাজিত অসুর। এই মূল মূর্তি ডানদিকে ও বাঁদিকে আরও দুটি করে দেবতার অবস্থান। এরা প্রত্যেকেই স্ব স্ব মহিমায় আবির্ভূত/আবির্ভূতা হন, এবং বর্তমানে প্রায় দূর্গাপূজার ব্যপ্তিতেই এঁদের পূজা-উৎসব চলে। ব্যতিক্রম কেবল কার্তিকঠাকুর। কিছু কিছু […]