অন্য চোখে— বিজ্ঞানসাধক রাজেশ্বরী

Cover story on Rajeshwari Chottopadhyay

বলা হয়ে থাকে, ডক্টর সিভি রমনের অধীনে কাজ করতে চেয়েছিলেন রাজেশ্বরী, কিন্তু রমন অনুমতি দেননি। রমন তখন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের প্রধান। প্রথিতযশা বিজ্ঞানীর সঙ্গে কাজ করতে চেয়ে এমন অর্ধচন্দ্রে নিঃসন্দেহে খুবই মুষড়ে পড়েন সদ্য তরুণী কৃতি বিজ্ঞানপড়ুয়া। সিভি রমনের বিরুদ্ধে এমন গুরুতর অভিযোগ অবশ্য নতুন নয়, বারবার শোনা গিয়েছে।

বিজ্ঞানী রাজেশ্বরী চট্টোপাধ্যায়ের জীবনের জানা অজানা নানা কাহিনি… লিখলেন নীলার্ণব চক্রবর্তী

লেটার প্রেসের এপিটাফ

Bitter History Printing Press worker

মনিদার মুখে গ্যালি প্রুফ কথাটা প্রথমবার শুনে খুব মজা পেয়েছিলাম। গ্যালিলিও গ্যালিলির কীর্তি তখন পড়েছি সবে। ভাবলাম, মহান বিজ্ঞানী গ্যালিলিওর সঙ্গে এর নিশ্চিত গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এমনও মনে হল যে, ওইটির আবিষ্কার গ্যালিলিও-র হাতেই! এই কথাটা মনের গোপন থেকে বাইরে এনে প্রেসে হাসির হিল্লোল তুলে দিয়েছিলাম একদিন।
… নীলার্ণব চক্রবর্তীর কলমে

আঁধার ঘেঁটে কৈলাসে

Kailash Bose

কৈলাসচন্দ্র ছিলেন ভারত-বিখ্যাত চিকিৎসক, জন্ম ১৮৫০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর। আর ১৯২৭-এর ১৯ জানুয়ারি তাঁর মৃত্যু। তাঁকে নাইট উপাধি দিয়েছিল ইংরেজ সরকার। লক্ষ্মী ও সরস্বতী দুইয়ের বরপুত্র ছিলেন স্যর কৈলাস। এই বাড়ির সামনের অংশ হেরিটেজ, বিপরীতের অংশটি মামলা-মকদ্দমা জর্জর, নানা গাছ সে বাড়ির গায়ে গজানো, জড়ানো।

সম্রাট নন, ঈশ্বর

Feature on Pele

ব্রাজিলে পর্তুগিজরা এসেছিল যখন, সঙ্গে করে নিয়ে এসেছিল আফ্রিকান ক্রীতদাসদের। প্রবল শক্তির সমাহার সেই ক্রীতদাসদের মধ্যে স্বাধীনতার বর্জ্র নির্ঘোষ ছিল। বহু জনই পালিয়ে গিয়েছিলেন জঙ্গলে। তাঁদের জিনগা বলা হত, ক্যাপোয়েরা ছিল তাঁদের লড়াইয়ের ফর্ম। মার্শাল আর্ট আর নৃত্য— দুইয়ের এক অলোকসামান্য যুগলবন্দি। সেই কৌশল চলে এসেছে ফুটবলে। দৃষ্টিনন্দন সেই স্টাইল। যা আফ্রিকার বীজ থেকে উত্থিত পেলের ভিতরেই ছিল।
…লিখলেন নীলার্ণব চক্রবর্তী

বৈষম্যের খেলায় আর কতদিন?

women in sports

ঘোড়া যাঁর ক্রীড়নক, সেই সিনিসকা ঢুকতে পারলেন অলিম্পিকে। ভাই রাজা আজেলিয়াস-২ তাঁকে সেই ছাড়পত্র দিয়েছিলেন। তিনি তার পর তো কামাল দেখালেন। না, নিষেধ ভেঙে অলিম্পিকের মাঠে ঘোড়ায় তিনি চড়েননি। কিন্তু তাঁর চার-ঘোড়ার রথে তাঁর নিযুক্ত ঘোড়সওয়ার, অর্থাৎ কিনা তাঁর টিম ঘোড়দৌড়ে জিতে গেল।

কার্ল মার্ক্স, জেনি ও হেলেন

Karl marx

আসুন,মার্ক্সের বিবাহ বাসর থেকে কাহিনিটা শুরু করি। দিনটা ১৮৪৩ সালের ১৯ জুন। সকাল ১০টা নাগাদ একটি দাপুটে প্রেম তীরবর্তী। সাতপাকে বাঁধা পড়ছেন কার্ল হাইনরিশ মার্ক্স এবং ফ্রাউলিন জোহানা বার্থা জুলিয়া জেনি ভন ভেস্টফালেন। মার্ক্স, বেকার, বয়স ২৫। সবুজ সিল্কের গাউন, ওড়না, গোলাপি টুপিতে জেনি– বয়স ২৯। যে শহরে তাঁদের স্থায়ী ঠিকানা, সেই ট্রিয়ের থেকে ৫০ মাইল দূরের ক্রোয়েটসনাখের রিসর্টে বিয়েটা হচ্ছে।

রাত কত হল!

Womens Day

মার্চ মাসের আট তারিখেই সারা বিশ্বে পালিত হবে আন্তর্জাতিক নারী দিবস। কিন্তু আজও কেন নারী দিবস পালন করে নারীর সমানাধিকারের কথা মনে করাতে হবে আমাদের? প্রশ্ন তুলছেন নীলার্ণব চক্রবর্তী।