মানবমিলনের প্রতীক কাজী নজরুল ইসলাম

secular Najrul

প্রথমে নজরুলকে রাখা হয় প্রেসিডেন্সি জেলে। সেখান থেকে আলিপুর সেন্ট্রাল, হুগলি জেল ও শেষে বহরমপুর জেল হয়ে প্রায় একবছর বাদে ছাড়া পান তিনি। জেলে নানারকম উৎপীড়ন তাঁকে ভোগ করতে হয়েছিল। বিশেষ করে, হুগলি জেলে থাকার সময় নির্যাতন চরমে ওঠে। এখানে কয়েদিদের জঘন্য খাবার দেওয়া হত। এর প্রতিবাদে নজরুলের নেতৃত্বে বন্দিরা অনশন শুরু করেন। রবীন্দ্রনাথের “তোমারি গেহে পালিছ স্নেহে…” গানের অনুসরণে নজরুল মুখে মুখে একটি ব‍্যঙ্গগান তৈরি করলেন, যা সবাই মিলে গাইতেন জেল-ওয়ার্ডেনকে উদ্দেশ্য করে― “তোমারি জেলে পালিছ ঠেলে/তুমি ধন‍্য ধন‍্য হে…”। এইসব কারণে, জেল-কর্তৃপক্ষ নজরুলের হাতে পায়ে শেকল দিয়ে আলাদা সেলে রেখে দেয়।

সাম্যবাদের জ্বলন্ত বিগ্রহ কাজী নজরুলকে নিয়ে লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্যা

শাক্ত সাধনায় কাজী নজরুল

Nazrul Islam and goddess Kali

শরৎকালের অকালবোধন বা দুর্গাপুজো বাঙালির প্রধান উৎসব হলেও মুক্তকেশী, চতুর্ভূজাং দেবী কালী কিন্তু বিরাজ করেন বাঙালির মনে এবং প্রাণে।