যে গ্রামের আকাশে বাতাসে ভাসে রাগ-রাগিণী

পাঞ্জাবের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। সেখানে শিশু জন্মালেই তার হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় তারই পছন্দের বাদ্যযন্ত্র। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে নিয়ম করে চলে হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের চর্চা, তালিম। নামধারী শিখ সম্প্রদায়ের বসবাস এই গ্রামে। সেখানকার আশ্চর্য কাহিনি শোনালেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।

মীড় দিলে নিষ্ঠুর করে…

pandit ravishankar

রবিশঙ্কর তাঁর গুরু আচার্য আলাউদ্দিন খানের তালিম মাফিক শুরু করলেন বিলম্বিত তিনতালে গৎ বাজানো। এবং আজীবন কর্ণাটকী সঙ্গীত পদ্ধতিতে বিশ্বাসী থাকার দরুণ তিনি সেই গতে লয়ের মারপ্যাঁচ, অঙ্কের হিসেব, তেহাই ইত্যাদি নিয়ে এলেন। এতে তাঁর বাজনায় আমরা পেলাম সুরের সঙ্গে তাল-লয়ের অসামান্য সামঞ্জস্য।

যদি বলো গান

কফি হাউসের আড্ডায় গানের চর্চা discussing music over coffee at coffee house

ডোভার লেন মিউজিক কনফারেন্স-এ সারা রাত ক্লাসিক্যাল বাজনা বা গান শোনা ছিল শিক্ষিত ও রুচিমানের অভিজ্ঞান। বাড়িতে আনকোরা কেউ এলে দু-চার জন ওস্তাদজির নাম করে ফেলতে পারলে, অন্য পক্ষের চোখে অপার সম্ভ্রম। শিক্ষিত হওয়ার একটা লক্ষণ ছিল ক্লাসিক্যাল সংগীতের সঙ্গে একটা বন্ধুতা পাতানো।