অঞ্জন দত্তের বড়দিন কনসার্ট

Anjan Dutta online concert

ক’দিন পরই বড়দিন। অঞ্জনের গানে হালকা রাম পান করে আমরা বেরিয়ে পড়ি। শেক্সপিয়র সরণী ধরে রাসেল স্ট্রিট। পর্তুগিজ যুবক এসে গিটার বাজান হো চি মিন সরণীতে। টি-মোমো অর্ডার করেন কোরিয়ান দম্পতি। পার্ক স্ট্রিট জুড়ে কত আলো। কত দেশের মানুষ!

শতবর্ষে চিদানন্দ

chidananda dasgupta

তিরিশ-চল্লিশের দশকের কলকাতায় চিদানন্দ দাশগুপ্ত বা সত্যজিৎ রায়দের আন্তর্জাতিক জলহাওয়ায় ছিল যেমন বুদ্ধদেব বসুর ‘কবিতা’ পত্রিকা, তেমনই ছিল আইপিটিএ-র সংগ্রামী শিল্পীদের দ্রুত পদচারণা।

বাংলা গানে সময়ের থাবা: শেষ পর্ব

rooftop music mic live music Bengali music

ফেসবুক ও ইউটিউবেও প্রতিনিয়ত ছড়াচ্ছে নতুন শিল্পীদের গান। কখনও পুরোনো জনপ্রিয় গানকে তাঁরা ফিরিয়ে আনছেন আবার কখনও গাইছেন নিজেদের রচনাও। তারপর নিজেরাই আপলোড করে দিচ্ছেন। এরা কেউই গান গেয়ে বিখ্যাত হতে চান না। নেহাত ভালোলাগা থেকে গান আপলোড করেন ফেসবুকে। কখনও ইউটিউবেও।

বাংলা গানে সময়ের থাবা: নব্বই ও তারপর- পর্ব ৩

Bengali Rock Bands

বাংলা আধুনিক গানের ধারা ৩৬০ ডিগ্রি মোড় নিয়েছিল নব্বইয়ের দশকে কিছু নতুন গান বাঁধিয়ের হাত ধরে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন আগের প্রজন্মের কিছু বিকল্প চিন্তাধারার মানুষও। ফিরে দেখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলা গানে সময়ের থাবা: নব্বই ও তারপর- পর্ব ২

Bengali Band

বাংলা আধুনিক গানের ধারা ৩৬০ ডিগ্রি মোড় নিয়েছিল নব্বইয়ের দশকে কিছু নতুন গান বাঁধিয়ের হাত ধরে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন আগের প্রজন্মের কিছু বিকল্প চিন্তাধারার মানুষও। ফিরে দেখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলা গানে সময়ের থাবা: নব্বই ও তারপর- পর্ব ১

Bengali Music scene from 1990s

বাংলা আধুনিক গানের ধারা ৩৬০ ডিগ্রি মোড় নিয়েছিল নব্বইয়ের দশকে কিছু নতুন গান বাঁধিয়ের হাত ধরে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন আগের প্রজন্মের কিছু বিকল্প চিন্তাধারার মানুষও। ফিরে দেখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।

কবেকার কলকাতা শহরের পথে

Street Mural of Kolkata

কলকাতার দেয়ালে কি এখন শুধুই রাজনীতির রং কিংবা বিজ্ঞাপনের দূষণ? না। শহরের অনেক জায়গায় দেয়াল সেজে উঠেছে রঙিন দেয়ালচিত্রে, যার পোশাকি ইংরিজি নাম ম্যুরাল। ঘুরে দেখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।

আলাপচারিতা: শঙ্খ ঘোষকে নিয়ে কথায় অভীক মজুমদার

Shankha Ghosh as professor

সদ্যপ্রয়াত কবি শঙ্খ ঘোষকে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক বিভাগের অধ্যাপক তথা কবি অভীক মজুমদার। শঙ্খবাবু কীভাবে ছাত্রদের মধ্যে জারিত করে গিয়েছেন তাঁর বোধ, শিক্ষা, চেতনা, তাই নিয়েই কথা বললেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে।