আনন্দের উৎসব, সুখাদ্যের উৎসব

পুজো এল। শিউলির গন্ধের সঙ্গে মিশে গিয়ে স্মৃতির ভাঁড়ারের তালা খুলে বেরিয়ে এল লুচিভাজার সুঘ্রাণ, আলোচালের খিচুড়ি ফোটার সৌরভ, ভাপা ইলিশের আঁশটে মৌতাত! জমিয়ে খেলেন ও খাওয়ালেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
অকাল বোধন

ছোটবেলার পুজো মানেই নতুন জামার গন্ধের সঙ্গে মিশে যাওয়া শিউলি ফোটা ভোর আর বীরেন্দ্রকৃষ্ণের স্তোত্রপাঠ। পুজোর অন্যরকম ছবি লেন্সবন্দি করলেন শুভময় মিত্র। সঙ্গে রইল শিল্পীর কলমে শৈশব-কৈশোর ঢালা মধুশারদীয়া আখ্যান। রোজ থাকছে বাংলালাইভে।
মাইকে পুজোর গান শুনে তুলবার চেষ্টা করতাম

পাশাপাশি কিন্তু পুজোর গানের তালিকায় সম্পূর্ণ কালোয়াতি বাংলা গানও (যাকে আমরা সাধারণতঃ রাগপ্রধান বলি) সমানভাবে স্থান পেয়েছে। পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী, শিপ্রা বসু বা হৈমন্তীদির মতো শিল্পীদের রাগাশ্রয়ী বাংলা গানও কালজয়ী পুজোর গান হিসাবে আজও ভীষণভাবে সমাদৃত।
লিডসের মাতৃ-আরাধনা

বাংলা থেকে কয়েকশো মাইল দূরে, সাত সমুদ্র পারে, ইংল্যান্ডের লিডসে মহাসমারোহে দুর্গা মায়ের আরাধনা করে থাকেন লিডস দুর্গাপুজো অ্যাসোসিয়েশন। কিন্তু এবার অতিমারীর কবলে বিধ্বস্ত সারা বিশ্ব। কেমন পুজো করছে লিডস?
কণ্ঠে নিলেম গান: পুজোর গান- সেকাল একাল (১)

পুজোর গানের ইতিহাস এক ঝলক ফিরে দেখলেন বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক স্বপন সোম।
ঐশ্বরিক খাদ্যের মানবিক গপ্পো

উত্তর ভারতের রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের ছপ্পন ভোগ থেকে পূর্ব ভারতের শ্রীক্ষেত্রের মহাপ্রসাদ, আবার দাক্ষিণাত্যের পোঙ্গল থেকে তিরুপতির বুন্দি লাড্ডু – সারা ভারতের ভোগের আর্থ-সামাজিক ইতিহাস ঘেঁটে দেখলে এ কথাই স্পষ্ট হয় যে ঈশ্বরের উদ্দেশে নিবেদিত খাবার আসলে মানুষের প্রয়োজন মেটানোর তাগিদেই।
বাহিরে নয়, বাহিরে নয়, উপভোগের অন্দরে

দুর্গাপুজো মানেই উপভোগের সময়। ভোগ অর্থে রসাস্বাদন। ভোগ অর্থে আনন্দবিলাসের একান্ত আত্মীকরণ। পুজোর এই সময়টাতেই উপভোগের জলে মুখ ডুবিয়ে বাঙালি আকণ্ঠ টেনে নেয় সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, অবসর, বিনোদন। সেই জলেই পা ছোঁয়ালেন হাত ছড়ালেন অদিতি বসু রায়।
গাটার অ্যান্ড হপার টু হোম ডেলিভারি

ভোগ ছাড়া পুজো? এ যেন মোবাইল ছাড়া জীবনের মতো শোনাচ্ছে। পুজোর ভোগের পঞ্চব্যঞ্জন সাজিয়ে দিলেন কৌশিক মজুমদার।