বিলের দুরন্তপনা

বিলের দুরন্তপনার গল্প পড়ে মুগ্ধ দশ বছরের অনিমান! গেরুয়া পরা হাত গোটানো গম্ভীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ কিনা ছিলেন পাড়া-কাঁপানো দুষ্টু ছেলে? অবাক অনিমান সেই গল্পেই ছবি এঁকে ফেলল।
দীপাবলি

দীপাবলিতে বাজি পোড়াতে গিয়ে ছ্যাঁকা লেগেছিল তুষ্টুর। সেই থেকে দীপাবলি তার না-পসন্দ। এ বারে কোভিডের জন্য বাজি পোড়ানো এমনিতেও বারণ। তুষ্টুও সকলকে সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
বালি আর জল

স্কুল তো সে-এএএইইই কবে থেকেই বন্ধ। ঘরবন্দি হয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট তোর্সা। তার বুঝি মনে মনে সমুদ্রের ধারে বেড়াতে যেতে, ভিজে বালি দিয়ে খেলতে খুব ইচ্ছে করছে। তাই সেই ছবিটা কাগজে এঁকে পাঠিয়ে দিয়েছে বাংলালাইভে।
তারা, ঢেউ আর ছোট্ট রোহিনা

খোলস থেকে বেরল ছোট্ট প্রজাপতি রোহিনা। সূর্য তার দিকে তাকিয়ে একগাল হাসল। কিন্তু রোহিনার আনন্দ রইল কতক্ষণ? রোহিনা কি শেষমেশ আনন্দের খোঁজ পেল? ছোট্ট উৎসার গল্প বাংলালাইভের পাতায়।
আমাদের পাড়ার শিবমন্দির

আমাদের পাড়ায় একটা পুরনো শিবমন্দির আছে। কত পুরনো কেউ ঠিক করে বলতে পারে না। ভেতরে একটা শিবলিঙ্গ আছে। আমরা যখন এই পাড়ায় আসি, তখন মন্দিরটা খুব ভাঙ্গাচোরা ছিল। চূড়োয় গাছপালা গজিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তখনও রোজ দুবার পুরোহিত পুজো করে যেত। সকালে আর বিকেলে।
টুনটুনির গল্প

একটি দুর্গামন্ডপে থাকত দুটি টুনটুনি পাখি। তারা দীর্ঘদিন ধরে ওখানে থাকে। দুর্গাপূজোর সময় তাদের নিজেদের বাসা ছেড়ে চলে যেতে হয়। আর তখন তাদের কীরকম লাগে আমি নিচে লিখলাম।