রুকুর দুনিয়া

বিনায়ক রুকুর দুনিয়াটা আমাদের চাইতে একটু আলাদা। একটু বেশি রঙিন, একটু বেশি মজার।
বিলাসপুরের কমলদাদা

ক্লাস ফাইভের অনুষ্কা বেড়াতে গিয়েছিল বিলাসপুর। সেখান থেকে ফিরে এসে সেখানকার কমলদাদার ছবি আর গল্প শোনাল বাংলালাইভকে।
একটা ছোট্ট প্রশ্ন

ছবি এঁকেছে ছোট্ট নীরাজনা। হাবে ভাবে অবশ্য সে ছোট নয় একটুও। বয়সেই যা…। তাই শুধু ছবি না এঁকে, সঙ্গে ছড়াও লিখে দিয়েছে বাংলালাইভকে।
জেরেনিমো আর ড্র্যাগন

জেরেনিমো স্টিলটন হল বিখ্যাত সাংবাদিক। আসলে ইঁদুর হলেও তার খুব সাহস। অ্যাডভেঞ্চারে যায়। এটাও তার একটা অ্যাডভেঞ্চারের গল্প।
জঙ্গলের প্রতিশোধ (গল্প)

অবশেষে সেই সময় এল। খবর পাওয়া গেছে, সন্ধ্যের সময় ড্রাগনকে দেখা গেছে। আশা করা যায়, আজ রাতে আবার আসবে। কুড়ি কুড়ি দুই দলে ভাগ হয়ে গেছে হাতিরা। একদিকে কুম্ভীরক অন্যদিকে স্বয়ং জীমূত। তারপর?
আমাদের আঁকার স্কুল

দিদু আমার আঁকার খাতা দেখতে খুব ভালোবাসত। প্রতি শনিবার আমি আঁকার ক্লাস থেকে ফিরে দিদুকে দেখাতাম সেদিনের আঁকা। আমার জলরং দিয়ে ছবি আঁকতে ভালো লাগে। গ্রামের ছবি, গাছপালার ছবি আঁকতে ভালো লাগে। কিন্তু ফিগার আমি ভালো আঁকতে পারি না। তাই আঁকতেও চাই না। স্যর বলেন ফাঁকিবাজ। দিদুও খুব ভালো ছবি আঁকত। আমাদের বাড়িতে দিদুর আঁকা ফ্রেম করে দেওয়ালে টাঙানো আছে। কিন্তু এখন আর পারত না। বলত আমার হাত কাঁপে।
পকলু আর মুছুদ্দি দাদু

মুৎসুদ্দি চাচা মাটিতে থেবড়ে বসে। লুঙ্গির তলা দিয়ে কালো লিকলিকে পা দু’টো বের করে। তাপ্পর মাথা থেকে বস্তা নামিয়ে দাঁড়িপাল্লা বের করে। ওহ, পকলুর কী অবাক লাগছে দেখে! কত্তবড় বস্তা! দাদু বড়, না বস্তা বড়?
নিশিরাতে হাসাহাসি

নিশিরাতে হাসাহাসি / খ্যাঁকখ্যাঁক, খুকখুক, / মিশি দাঁতে পাশাপাশি / মাসি-পিসি ধুকপুক।