টবের বাহারে

রসিকলাল তর্করত্নের ছড়ার সঙ্গে ছোট্ট অভীপ্সার রং-রেখা।
সান্টা দাদু: ছড়া

ছোট্ট অভীপ্সার ছবি দেখে বুড়ো রসিকলাল আর থাকতে না-পেরে তড়িঘড়ি লিখে ফেলল একখানা ছড়া। ব্যাস। ওমনি বাংলালাইভের পাতায় রসিকলালের ছড়া আর অভীপ্সার ছবির যুগলবন্দি শুরু!
বিলের দুরন্তপনা

বিলের দুরন্তপনার গল্প পড়ে মুগ্ধ দশ বছরের অনিমান! গেরুয়া পরা হাত গোটানো গম্ভীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ কিনা ছিলেন পাড়া-কাঁপানো দুষ্টু ছেলে? অবাক অনিমান সেই গল্পেই ছবি এঁকে ফেলল।
বিলাসপুরের কমলদাদা

ক্লাস ফাইভের অনুষ্কা বেড়াতে গিয়েছিল বিলাসপুর। সেখান থেকে ফিরে এসে সেখানকার কমলদাদার ছবি আর গল্প শোনাল বাংলালাইভকে।
আমার মাটির বাড়ি

ছোট্ট তানিশা বাড়িতে বন্দি। তাই নদী আর পাহাড়ের ছবি এঁকেছে সে।
পকলুর কবিতা লেখা

পকলুর কবিতা লেখা। পকলুর ছবি আঁকা।
আমাদের পাড়ার শিবমন্দির

আমাদের পাড়ায় একটা পুরনো শিবমন্দির আছে। কত পুরনো কেউ ঠিক করে বলতে পারে না। ভেতরে একটা শিবলিঙ্গ আছে। আমরা যখন এই পাড়ায় আসি, তখন মন্দিরটা খুব ভাঙ্গাচোরা ছিল। চূড়োয় গাছপালা গজিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তখনও রোজ দুবার পুরোহিত পুজো করে যেত। সকালে আর বিকেলে।
ছোট মনে বড় দেখা

সাত বছরের রাজিয়া যখন ১৯৯৫-এর তেহরানের বাজারে হন্যে হয়ে ছুটে বেড়াচ্ছে তার হারিয়ে যাওয়া ৫০০ তোমানের নোটটার জন্য, তার আশা-নিরাশা, হতাশা-আনন্দের দোলাচলে শরিক হয় তার দ্বিগুণ বয়সী একগুচ্ছ দাদা-দিদিরাও, দক্ষিণ কলকাতার গার্ডেন হাই স্কুলের ফিল্ম-ক্লাবে ।