রুকুর দুনিয়া

বিনায়ক রুকুর দুনিয়াটা আমাদের চাইতে একটু আলাদা। একটু বেশি রঙিন, একটু বেশি মজার।
আমার অন্য বাড়ি

বৈশাখ এখন বড় হয়ে গেছে। তার ছোটবেলায় সে একবার উড়োজাহাজে চড়ে মার্কিন মুলুকে বাস করতে গিয়েছিল মা-বাবার সঙ্গে। সে বাড়িটা, সে জায়গাটা তার ভারী মনে ধরেছিল। সে কথাই ছবিতে লেখায় ধরে রেখেছে বৈশাখ।
আমার নৌকো

ক্লাস ওয়ানটা কেটে গেল গোটা লকডাউন জুড়েই। আর কিছুদিন পরেই ক্লাস টু হবে। আবার নতুন বইয়ের গন্ধ কবে পাওয়া যাবে কে জানে! অপেক্ষা করতে করতে আরণ্যক এঁকে ফেলল ছবি, লিখে ফেলল গপ্পো।
বালি আর জল

স্কুল তো সে-এএএইইই কবে থেকেই বন্ধ। ঘরবন্দি হয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট তোর্সা। তার বুঝি মনে মনে সমুদ্রের ধারে বেড়াতে যেতে, ভিজে বালি দিয়ে খেলতে খুব ইচ্ছে করছে। তাই সেই ছবিটা কাগজে এঁকে পাঠিয়ে দিয়েছে বাংলালাইভে।
একটা ছোট্ট প্রশ্ন

ছবি এঁকেছে ছোট্ট নীরাজনা। হাবে ভাবে অবশ্য সে ছোট নয় একটুও। বয়সেই যা…। তাই শুধু ছবি না এঁকে, সঙ্গে ছড়াও লিখে দিয়েছে বাংলালাইভকে।
জেরেনিমো আর ড্র্যাগন

জেরেনিমো স্টিলটন হল বিখ্যাত সাংবাদিক। আসলে ইঁদুর হলেও তার খুব সাহস। অ্যাডভেঞ্চারে যায়। এটাও তার একটা অ্যাডভেঞ্চারের গল্প।
সুয্যিমামার ছড়া

ইয়াব্বড় সুয্যিমামা ডানকুনিতে হাসে!
আকাশখানা ঝলমলাচ্ছে আশে এবং পাশে!
পকলু আর মুছুদ্দি দাদু

মুৎসুদ্দি চাচা মাটিতে থেবড়ে বসে। লুঙ্গির তলা দিয়ে কালো লিকলিকে পা দু’টো বের করে। তাপ্পর মাথা থেকে বস্তা নামিয়ে দাঁড়িপাল্লা বের করে। ওহ, পকলুর কী অবাক লাগছে দেখে! কত্তবড় বস্তা! দাদু বড়, না বস্তা বড়?